কি হবে যদি পৃথিবী উল্টো দিক থেকে ঘুরতে শুরু করে? পৃথিবী কি ধ্বংস হয়ে যাবে? ----Alhadi HB

 

কি হবে যদি পৃথিবী উল্টো দিক থেকে ঘুরতে শুরু করে?পৃথিবী কি ধ্বংস হয়ে যাবে?Alhadi HB, smnahid,nhd501,পৃথিবী সূর্যকে কেন্দ্র করে ঘুরছে কেন,alhadihb.com


আমাদের পৃথিবী নিজের access এ পশ্চিম থেকে পূর্ব দিকে অর্থাৎ waste to east direction এ rotate করে. আর সূর্যকেও West to east direction এ revolve করে. যে সব গ্রহের revolution আর rotation এর direction same হয়. কিন্তু কি হবে যদি পৃথিবী উল্টো ঘুরতে শুরু করে, এতে কি আমাদের ওপর কোনো প্রভাব পড়বে? আর এতে আমাদের পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলের কি হবে? আর most importantly এভাবে কি আমাদের পৃথিবী করতে পারবে এই সব প্রশ্নের উত্তর নিয়ে আলোচনা করবো আজকের পোস্টে .তো চলুন  দেরি না করে শুরু করা যাক আজকের পোস্ট। 

 একবার ভাবুন তো আপনি সকালে ঘুম থেকে ওঠেন. আর জানালায় গিয়ে পূর্ব দিকে তাকান. আরে এটা কি? আকাশ তো একদম পরিষ্কার কিন্তু সূর্য কোথায় গেল? এখন আপনি ঘর থেকে বাইরে বের হন. আর সূর্য আপনার ঠিক মাথার উপরে দেখেন, অথবা পশ্চিমে অর্থাৎ west direction এ দেখেন. এমন কিভাবে হত? এর পিছনে দুইটি কারণ হতে পারে. প্রথম কারণ হয়তো আপনি সকালে না বরং দুপুরে ঘুম থেকে উঠেছেন. অথবা দ্বিতীয় কারণ পৃথিবী উল্টো ঘোরা শুরু করেছে. আমাদের সোলার সিস্টেমে আটটি গ্রহর মধ্যে ছয়টি পৃথিবীর মতো প্রোগ্রেড করে. 

সেখানে ভেনাস আর ইউরেনাস রেট রোগেট মোশন করে. অর্থাৎ এরা অন্য গ্রহের মতো সূর্যের চারপাশে তো ঘোরে, কিন্তু এটা নিজের অ্যাক্সিজেন রিভার্স ডিরেকশনে করে. মানে ইস্ট টু ওয়েস্ট ডিরেকশনে রোটেট করে. মনে যে ভেনাস ও পৃথিবীর মতো প্রগ্রেড মোশন করতো. কিন্তু আজ থেকে কয়েক কোটি বছর আগে কোন unknown force এর জন্য নিজের অ্যাক্সিসেন্ট এ একশো আশি degree ঘুরে গেছে. 

আর আজও সেরকমই rotate করে. এই Hurras এর কাহিনী তো আরো এটা প্রাকৃতিক ভাবেই নিজের eighty five ডিগ্রি ঘুরে আছে. আর এভাবেই rotate করে. আমাদের পৃথিবীর নিচে রক্ষের উপরে চারশো ষাট মিটার স্পার সেকেন্ড গতিতে ঘোরে. আর সূর্যকে তিরিশ মিটার স্প্যার সেকেন্ড গতিতে orbit করে এ অবস্থায় যদি আমাদের পৃথিবী হঠাৎ উল্টো ঘোরা শুরু করে তাহলে সবকিছুই বদলে যাবে. 

পৃথিবীতে চলা বাতাস আর নদীর ঢেউ এতটা ভয়ঙ্কর রূপ নেবে যে জন্য পৃথিবীর মাটিতে কিছুই বাঁচবে না. সবকিছু হয় সমুদ্রে চলে যাবে অথবা পৃথিবীর অ্যাক্সিসে, হঠাৎ আশায় পরিবর্তনের কারণে মহাকাশের দিকে সব চলে যাবে. এই অবস্থায় তো আমরা কখনোই বাঁচতে পারবো না. আচ্ছা চলুন এই process কে একটু slow motion এ করা যাক. আর পৃথিবীর অ্যাক্সিডেন্ট কে ধীরে ধীরে ঘোরানো যায়.

 হয়তো আপনি জানেনই যে পৃথিবীর নিচের অ্যাক্সিসে টোয়েন্টি থ্রি পয়েন্ট ফাইভ ডিগ্রি ঝুঁকে আছে. এর জন্য পৃথিবীতে সিজনের রোটেশন খুব সহজেই হয়. কিন্তু যদি আমরা এই অ্যাক্সিস কে জিরো ডিগ্রিতে ঘুরিয়ে দিই তাহলে পৃথিবীর সিজনে বন্ধ হয়ে যাবে. অর্থাৎ যদি এখানে গরমের সময় হয়ে থাকে তাহলে সারাজীবন গরমই থাকবে আর যদি ঠান্ডার সময় হয়ে থাকে তাহলে ঠান্ডায় থাকবে.



 কিন্তু কি হবে? যদি পৃথিবীর অ্যাক্সিডেন্ট এইটটি ফাইভ ডিগ্রি ঘুরে যায়? এই কন্ডিশনে তো আমাদের পৃথিবীর season retation বন্ধ হবে না. কিন্তু extend অবশ্যই হয়ে যাবে. অর্থাৎ এখানে প্রত্যেক hame spare এ একটানা ছয় মাস গরম আর বাকি ছয় মাস ঠান্ডা হবে. এখানে সবচেয়ে বড় সমস্যা হবে যে সূর্যের রশ্মি একটানা পোলসের পড়তে থাকবে যার জন্য পৃথিবীর পোলস এর বরফ গলে যাবে. 

আর এর পানি সমুদ্রের পানি লেভেলকে বাড়িয়ে দেবে. যদি পোলসের সব বরফ গলে যায়, তাহলে সমুদ্রের পানি নেবে সত্তর মিটার পর্যন্ত বেড়ে যাবে. আর সমুদ্রের সাথে সব শহর আর দেশ ডুবে যাবে. এবার চলুন আমরা পৃথিবীর অ্যাক্সিস কে ভেনাসের লেভেলে পৌঁছে দিই. আর সোজা একশো আশি degree rotate করে দেয়. কিন্তু একদম না হলে কি হবে? 

তা আমি আপনাদের প্রথমেই বলে ফেলেছি. যদি আমরা পৃথিবীর axis কে একশো আশি degree ঘুরিয়ে দিই, তাহলে পৃথিবীতে চলা trade wings এর direction change হয়ে যাবে. এ অবস্থায় অনেক climate change আসতে পারে. আর সম্পর্কে বলার আগে আপনাদের ocean currents এর সম্পর্কে জানা উচিত. সমুদ্রের পানি একটি নির্দিষ্ট direction এ প্রতিনিয়ত চলছে. 

আর পৃথিবীর তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করছে. একেই ocean কারেন্টস বলে. এই orcean currents জায়গা থেকে extra মশলার গরম জায়গায় নিয়ে যায় আর temperature balance রাখে. বর্তমান অবস্থায় atlantic ocean কারেন্ট এদের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে.

 কিন্তু যদি পৃথিবীর এক sess একশো আশি degree ঘুরে তাহলে এই ঔষণ কারেন্টস প্রশান্ত মহাসাগর ক্যারি করবে. আর পৃথিবীর সব জায়গায় মরসুম উল্টো হয়ে যাবে. অর্থাৎ যেখানে বরফ আছে সেখানে মরুভূমি হয়ে যাবে. আর যেখানে মরুভূমি আছে সেখানে বরফ জমে যাবে. 

রাশিয়া আর green land এর মত দেশ গরম হয়ে যাবে. আর Africa র মতো দেশ সবুজে ভরে যাবে. আমেরিকা আর ইউরোপের বেশিরভাগ অংশ মরুভূমি হয়ে যাবে. আর যদি আমাদের বাংলাদেশের কথা বলি তাহলে তা উষ্ণ অঞ্জন হয়ে যাবে. মনে করা হয় যে চাঁদ পৃথিবীকে করে তাই আমাদের পৃথিবী নিজের অক্ষের ওপর স্টেবল থাকে. পৃথিবীর rodational speed চাঁদের কম্পারিজম এ কিছুটা বেশি. 

এইজন্য প্রত্যেক rotation এর পর টাইরাল force এর কারণে পৃথিবীর নিজের energy র কিছু অংশ চাঁদের উপর exact ড়ে দেয়. এই জন্যেই আমাদের চাঁদ প্রত্যেক বছর three point eight সেন্টিমিটার করে পৃথিবী থেকে দূরে যাচ্ছে. Astronomy র ভাষায় আমরা একে title এক salaration বলি. এখন যদি পৃথিবীর Axis ঘুরে যায় তাহলে এই process এও ড়িবর্তন আসবে. 

রিওয়ার্স অরবিটে চাঁদ ধীরে ধীরে পৃথিবীর কাছে চলে আসবে. আর কোটি কোটি বছর পর টাইটাল এক্সিলেশন এতটা বেড়ে যাবে যে ছাদ ভেঙে টুকরো টুকরো হয়ে যাবে, আর তারা সবাই আমাদের পৃথিবীকে অরবিট করা শুরু করবে. এর জন্য আমাদের পৃথিবীর চারপাশে শনির মতো রিং তৈরি হয়ে যাবে. আর situation আরো খারাপ হয়ে যাবে. চাঁদের অবর্তমানে পৃথিবীর অ্যাক্সিসে অনেক প্রভাব পড়বে. 

এর rotation speed কম হয়ে যাবে আর পৃথিবীতে ডে and nine সাইকেল নষ্ট হয়ে যাবে. কিন্তু যাই হোক এখন পর্যন্ত পৃথিবীর access কে একশো আশি degree ঘোরানোর পর যা কিছু দেখেছি তাতে এমন কোন condition তৈরি হয়নি যাতে পৃথিবীতে জীবন শেষ হয়ে যায়. অথবা পৃথিবীও শেষ হয়ে যায়. িজ্ঞানীদের ধারণা যদি আমাদের axis ট্রানজিশন ধীরে ধীরে হয় তাহলে আমরা সুরক্ষিতই থাকবো. 

শুধু পৃথিবী না সোলার সিস্টেমের যে কোন গ্রহের এক সিস্টেমকে একশো আশি ডিগ্রি রোটেট করায় কোনো বিশেষ প্রভাব পড়বে না. তবে তাদের উপগ্রহ এই ্রিয়া ধ্বংস হতে পারে. উদাহরণ স্বরূপ মঙ্গলের উপগ্রহ ফোবও, বৃহস্পতি ও শনির কমপক্ষে এগারোটি করে উপগ্রহ আর নেপ চুনের উপগ্রহ টাইট্রানও আমাদের পৃথিবীর চাঁদের মতোই হয়ে যাবে.

 আপনাদের একটি মজার তথ্য জানার জন্য যদি পৃথিবীর মতো মঙ্গল গ্রহ অ্যাক্সিস রিভার্স করা যায় তাহলে হতে পারে এটি সোলার সিস্টেমে আমাদের দ্বিতীয় গড় হয়ে থাকবে. বিজ্ঞানীরা মানেন মঙ্গলের আজকের অবস্থানের কারণ তা অ্যাক্সিডেন্ট. Axis এর কারণে এর magnetive field অনেক wk. এর জন্যই solar wind মঙ্গল এর বায়ুমণ্ডল থেকে হাইড্রোজেন আর অন্য দেশের পার্টিকে নিয়ে যায়. 

যদি এর অ্যাক্সিড একশো আশি degree rotate হয়ে যায়, তাহলে এর magnetic field অনেক বেশি strong হয়ে যাবে. আর সোলার win এর ওপর কোনো বিশেষ প্রভাব ফেলবে না. এর জন্য সেখানে একটি পুরো বায়ুমন্ডল তৈরী হয়ে যাবে. আর ওজন স্তরও একে ঘিরে ফেলবে. এরকম হলে তার কয়েক কোটি বছর পর মঙ্গলও ধীরে ধীরে একটি habitable plannet হয়ে যাবে.

 প্রিয় পাঠকগণ এখানে কোন ধরনের বানান ভুল ত্রুটি থাকলে সুন্দর ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন , পাশে থাকা কালো বেল আইকন এ ক্লিক allow button এ ক্লিক করে রাখতে পারেন । যাতে আমাদের প্রত্যেকটি পোস্ট আপলোড করার সাথে সাথে আপনি পেয়ে যান । সবাইকে ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ

Post a Comment

0 Comments