এই পাখিটির নাম শুনে হয়তো আপনারা ভাবতে পারেন এটা আবার কেমন নাম? এ পাখিরা যখন নিজেদের ডানা খোলে তখন এদের সাধারণত একটা

এই পাখিটির নাম শুনে হয়তো আপনারা ভাবতে পারেন এটা আবার কেমন নাম? এ পাখিরা যখন নিজেদের ডানা খোলে তখন এদের সাধারণত একটা ......



  বন্ধুরা পৃথিবীতে অনেক প্রজাতির পাখি আছে. তবে কিছু কিছু পাখি আছে যারা কিনা দেখতে অনেক অদ্ভুত ধরনের হয়. যাদের হয়তো এর আগে আপনি কখনোই দেখেননি. এদের মধ্যে কোন কোন পাখির গোঁফ হয়. আবার কোন পাখির গলায় লেজ হয়. আর কিছু পাখির কিউটনেস দেখে আপনার তো এদের নিজের বাড়িতে নিয়ে গিয়ে পুষতে ইচ্ছা করবে. 



এই জন্য ভিডিওটা অবশ্যই শেষ পর্যন্ত দেখবেন. সুটি গ্রোস. প্রথমবার দেখে আপনি হয়তো ভাবতে পারেন এই পাখির ভেতরে কি এমন বিশেষত্ব রয়েছে. তবে দেখুন একবার. এর মত গলা হয়তো আর অন্য কোন পাখির নেই. যখন এই পুরুষ পাখিগুলো মহিলা পাখিগুলোকে attract করার চেষ্টা করে তখন তারা তাদের এই গলার অংশটি বড় করে নেয়. আর পালক গুলোকে সরিয়ে দেয়. এরপর তারা গলার এই অংশটুকু বের করে মুখ দিয়ে আওয়াজ করতে থাকে.



 যাতে করে মহিলা পাখিগুলো তাদের কাছে চলে আসে. কিন্তু ফিমেল পাখিগুলো তো এত সহজে পটে না. বন্ধুরা এদের নর্থ আমেরিকার জঙ্গলে সবচেয়ে বেশি দেখা যায়. এদের ওজন প্রায় সাতশো থেকে সর্বোচ্চ নয়শো গ্রাম পর্যন্ত হয়ে থাকে. টেমিন স্ট্রাগও পান. এখন আপনি যে পাখিটা দেখতে পাচ্ছেন তা খুব কম পরিমাণেই দেখা যায়. এই জন্যই পাখিটাকে আজ পর্যন্ত খুব কম মানুষই দেখেছেন. এই পাখিটা দেখতে আসলেই অনেক সুন্দর. কারণ এর পালক কয়েক কালারের হয়ে থাকে. 



শরীরের পালকের red ও orange color এর মধ্যে সাদা সাদা dot দেখা যায়. এজন্য এদের আরও বেশি attractive দেখায়. শুধু এটাই নয়, এদের সামনের মুখের অংশটা blue color এর হয়ে থাকে. Female পাখিদের আকর্ষণ করতে তারা সামনের এই অংশটা আরো বড় করে. এদেরকে নর্থ ইস্ট চায়না ও মিয়ানমারের দেখতে পাওয়া যায়. কিংবালচার.



 এই পাখিকে পৃথিবীর সবচেয়ে অদ্ভুত কালারফুল পাখিদের লিস্টে রাখা হয়েছে. যা কিনা কিংবালচার নামে পরিচিত. মুখের মধ্যে একটি রেইনবোর সব কালার আপনি দেখতে পাবেন. এদেরকে সাউথ আফ্রিকায় বেশি দেখা যায়. এদের ওজন প্রায় এক কেজি পর্যন্ত হয়ে থাকে. আর এদের শাইজ সর্বোচ্চ বারো ইঞ্চি পর্যন্ত হতে পারে. আর এটা শুনে অবাক হয়ে যাবেন যে এরা তিরিশ বছর পর্যন্ত বাঁচতে পারে. ইনকাটার্ন এই পাখিটির নাম হচ্ছে ইনকাতান. 



এর এত সুন্দর লুক যে কোন মানুষের হৃদয় কেড়ে নেয়. কারণ এরা দেখতে অনেক সুন্দর হয়ে থাকে. আপনি একটু ভালো করে খেয়াল করলে এদের মুখের কাছে গোঁফ দেখতে পাবেন. এদের সম্পূর্ণ শরীরে গ্রে কালার হয় শুধুমাত্র পা ও ঠোঁট বাদ দিয়ে তবে এদের সাদা রঙের মতো পালকের জন্যই এদের এতো সুন্দর লাগে. নর্থ থান কার্ডিনাল. 



এই পাখিটির মিষ্টি আওয়াজের জন্য সব মানুষই এই পাখিটিকে অনেক পছন্দ করে. এই পাখিটি খুবই ছোট এবং অনেক cute হয়. আর এই পাখির সম্পূর্ণ রং লাল রঙের. এই প্রজাতির মেল ও female পাখিরা একই ধরনের আওয়াজ করতে পারে. তবে এরা এক এক পরিস্থিতিতে এক এক ধরনের আওয়াত করে থাকে. যেমন শিকারি দেখলে এরা আলাদা ধরনের আওয়াজ করে. আবার খাবার দেখতে পেলে আলাদা ধরনের আওয়াজ করে থাকে. 



পটু বার্ড. বন্ধুরা এই পাখির নাম যেমন এর কাজও তেমন. এদের সাধারণত ড্রাই ফরেস্টে দেখা যায়. এর আগে হয়তো আপনি এদের কখনোই দেখেননি. কারণ এদের খুব কম পরিমাণেই দেখা যায়. আর এরা গাছের মধ্যে খুব সহজেই লুকিয়ে পরে. এরা যদি কোনো গাছের ডালে বসে তাহলে এদের আপনি দেখতে পাবেন না. এরা খুবই শান্ত প্রজাতির পাখি. তবে এরা দেখতে খুবই ভয়ানক হয়ে থাকে. রোজ ব্রেস্টেড কোকা টু. বন্ধুরা এই পাখিটিকে অনেকেই পিংক প্যারেট বলে থাকে



. তবে কেন বলে তা আশা করি বুঝতেই পারছেন. কক্টো ওই পাখিদের বলা হয়. যাদের মাথায় ক্রেস্ট হয়. আর এদের শরীরটা পিংক কালারের হয়ে থাকে. বন্ধুরা এই পাখিগুলোকে অস্ট্রেলিয়ায় সবচেয়ে বেশি দেখতে পাওয়া যায়. এরা এতো সুন্দর হওয়ার কারণে অনেক মানুষ এদেরকে বাড়িতে পোষেন. burn oil. বন্ধুরা পেঁচাদের প্রজাতির মধ্যে এমন একটা পেঁচা আছে যাদের দেখতে অনেক সুন্দর লাগে. সাধারণত পেঁচাদের দেখতে অনেক ভয়ঙ্কর লাগে. কিন্তু কিন্তু এরা কিছুটা অন্যরকম. এরা সাধারণত বান আউল নামে পরিচিত. এদেরকে পৃথিবীর প্রায় সব জায়গাতেই দেখা যায়




. আপনি এটা শুনে হয়তো অবাক হয়ে যাবেন যে এরা প্রতি ঘন্টায় চল্লিশ কিলোমিটার বেগে উঠতে পারে. শুধু এটাই নয় এরা যখন উড়ে তখন এদের ডানা থেকে কোনরকম আওয়াজ হয় না. এই জন্য শিকারকে এরা খুব সহজেই ধরতে পারে. মালচারাইন গিনি পাওার. পাখিদের দুনিয়ায় এমন কিছু পাখি আছে যাদেরকে দেখতে সত্যিই রয়েল লাগে. 



আর এদের মধ্যে একটা হচ্ছে ভালচারিং, গিনিফাউল. এরা এত সুন্দর হওয়ার পরেও অনেক কম মানুষ এদের সম্পর্কে জানে. এদেরকে সেন্ট্রাল, সাউথ আফ্রিকার জঙ্গলে সবচেয়ে বেশি দেখতে পাওয়া যায়. এদের সম্পূর্ণ শরীরের রং আকর্ষণীয়. তবে এদের চোখ সবচেয়ে বেশি আকর্ষণীয়. অন্যান্য শকুন প্রজাতির পাখিদের চেয়ে আলাদা. এই পাখিটির নাম শুনে হয়তো আপনারা ভাবতে পারেন এটা আবার কেমন নাম?



 এ পাখিরা যখন নিজেদের ডানা খোলে তখন এদের সাধারণত একটা আমপেলার মতোই মনে হয়. এই জন্য জন্য এদের নাম দেওয়া হয়েছে আম্বেলাবাদ. এই পাখিটাকে সেন্ট্রাল ও সাউথ আমেরিকার রেইন ফরেস্টে দেখতে পাওয়া যায়. 

Post a Comment

0 Comments