আসসালামু আলাইকুম, বন্ধু রা কেমন আছে ন?আশা করি সবাই আল্লাহর রহমতে ভালো আছেন। বন্ধুরা আমাদের পৃথিবীতে প্রতিনিয়ত এমন কিছু ঘটনা ঘটে. যার ব্যাখ্যা সাধারণ মানুষ কেন? বিজ্ঞানীদের কাছেও থাকে না. তেমনই প্রকৃতির নিজস্ব কিছু ফিনোম্যানার ব্যাখ্যা, বিজ্ঞানীরা দিতে পারে না. আজ আপনাদের সামনে এমন কিছু অজানা তথ্য নিয়ে এসেছি যে গুলো জানার পর আপনি শুধুমাত্র আশ্চর্য হবেন না. আপনি অবাক হবেন. তো চলুন শুরু করা যাক.
অ্যামাজন জঙ্গলে লুকিয়ে রয়েছে হাজারো রহস্য এই জঙ্গলে সানাইয়ের ডিম পেস্তা নদী. এই নদীতে কোন মাছ অথবা সাপ বা কোন জলজ প্রায় নেই. থাকেই না. এমনকি পোকামাকড়, পশুপাখি নদীতে আসার সাথে সাথেই মারা যায়. এর কারণ হলো এটাই কোন সাধারণ নদী নয়. আসলে এই নদী যেন এক হাঁড়ি ফুটন্ত জল. এটাই পৃথিবীর একমাত্র boiling river. অথবা ফুটন্ত নদী. এই নদী ছয় point চার কিলোমিটার লম্বা এই নদীতে যে সকল পড়েছে তারা কোনদিন বাঁচতে পারেনি. এই নদীর জলের উষ্ণতা একশো degree Celsius এর কাছাকাছি.
এই নদী মিনিটের মধ্যে ডিম সেদ্ধ করে দিতে পারে. Scientist দের মতে নদীর আশেপাশের আগ্যোগী থাকার কারণে নদীর জল এমন গরম ফুটন্ত হওয়া সম্ভব. কিন্তু নদীর সবচেয়ে কাছে সক্রিয় আগ্নেয়গিরি সাতশো কিলোমিটার দূরে অবস্থিত. এই কারণে scientist রা এই নদী ফুটন্ত হওয়ার এখনো পর্যন্ত নির্ধারিত করতে পারেননি. আর এই রহস্য আজও রহস্যই রয়েছে. ভূবিজ্ঞানী অ্যান্দ্রেস রোজার মতে কোন মানুষ যদি half second তার হাত এই নদীর জলে ডুবিয়ে রাখে তবে তার হাত পুরে third ডিগ্রী ঘা হয়ে যেতে পারে এই নদীতে কোন মানুষ পড়লে তার মৃত্যু অনিবার্য.
আগ্নেও গিরির নাম কানে আসলেই movie তে দেখা বড় বড় পাহাড় থেকে জ্বলন্ত লাভা নির্গত হওয়ার দৃশ্যটি যেন ভেসে ওঠে কিন্তু আপনি শুনলে আশ্চর্য হবেন আমাদের পৃথিবীতে এমন ও আগ্নেয়গিরি রয়েছে যা আগুন বা লাভা নির্গত না করে কাদা জল নির্গত করে. এর থেকে কিছু কিছু greenhouse গ্যাসও হয়.
প্রকৃতির এই আশ্চর্য সৃষ্টিকে পঙ্কদা গিরি বা মাঠ ভলকানো বলা হয়. মাঠ ভলকানো সেই সব জায়গায় পাওয়া যায় যেখানে কাদা অথবা তরল মাটির স্তুপ রয়েছে. এবং গতিবিধি প্রেসার পরে আর এর মধ্যে হাইড্রোকার্বন গ্যাসও জমা হয় গতি বিধির চাপ কাদা স্তুপকে উপরের দিকে ঠেলে দেয় এর ফলে কাদার স্তুপ গুলি ফুটন্ত অবস্থায় আগ্নেয়গিরি থেকে বেরিয়ে আসে এদের পরস্পর ক্রিয়ার ফলে আগুন জ্বলে ওঠে.
মাঠ ভাল কেন পৃথিবীর বহু দেশ সহ ভারতবর্ষেও দেখতে পাওয়া যায়. ভারতে শুধুমাত্র আন্দামান Valentines নামক দ্বীপে দেখতে পাওয়া যায়.
আকাশে বিদ্যুৎ চমকাতে আমরা সবাই দেখি কিন্তু এখন আমি যে বিদ্যুৎ চমকানোর কথা বলবো তা হয়তো কখনো দেখেননি. এই বিদ্যুতের রং ও আকার দেখে আপনি অবাক হয়ে যাবেন. এই বিদ্যুৎ লাল রঙের হয়. মাত্র কিছু second এর জন্য চমকায়. ভূমি থেকে পঞ্চাশ থেকে নব্বই কিমি উচ্চতায় এই বিদ্যুৎ চমকায়. বিজ্ঞানীরা এর সম্বন্ধে বহুকাল ধরে জানে তবে কেউ জানে না. এটা কী কারণে হয়.
অবশেষে এই রহস্যের সমাধান করা হয়েছে. বিজ্ঞানীদের একটি টিম বলেছেন, প্লাস মা ইন পিরিটিস এর ফলে এমন বিদ্যুৎ চমকায়.
মনটি গাঁলোর একটি ছোট্ট গ্রাম ডিনোস হতে একটি তুঁতে গাছ যে গাছ থেকে ঝরনার মতো জল নির্গত হয়. এই গাছ দেখে মানুষ অবাক হয়ে যায়. যখনই ভারী বৃষ্টি হয় তখনই এই গাছ ঝরনাতে পরিণত হয়. কিন্তু এটা কোন চমৎকার নয়. বরং ন্যা ঘটনা. আসলে যখন এই অঞ্চলে ভারি মাত্রায় বৃষ্টি হয় তখন ভূমিগত water level বেড়ে যায়. এবং জলের চাপ অতিরিক্ত হয়. এর ফলে গাছের তলা হয়ে ফাঁকা জায়গা থেকে জল বেরিয়ে আসে. শুধু এই গাছটি নয় অসংখ্য গাছে এমনটা দেখা যায়.
Ringing rocks. পেন্সিল বেনিয়াতে একটি পাহাড়ের চূড়ায় রহস্যময় একটি স্থান রয়েছে. কেউ জানে না এই স্থানের শিরাগুলি কোথা থেকে এলো এবং এলো. এই পাথরগুলোতে বাড়ি মারলে মিউজিক instrument এর মতো মনোরম শব্দ তৈরি হয়. আর প্রত্যেকটি পাথরের আলাদা আলাদা শব্দ. লোকে এখানে এসে এগুলোকে শুনতে ভীষণ পছন্দ করে. পৃথিবীর অনেক জায়গায় এমন শিলা দেখা যায় আর আমাদের পাসের দেশ ভারতে এই রকম শিলা আপনি খুব সহজ পেয়ে যাবেন. এই শিলাগুলি অনেক মন্দিরে পিলার হিসাবে ব্যবহার করা হয়েছে. কিন্তু এই শিলা থেকে?
এরকম শব্দ আসে কি করে? প্রত্যেক বিজ্ঞানীর আলাদা আলাদা মতবাদ রয়েছে. কিছু বিজ্ঞানীদের মতে শিলাগুলি ডায়াব দিয়ে তৈরি যা আর্ট cross এর সময় পাওয়া যায়. আর এদের বিশেষ structure এর জন্য এই ধরনের শব্দ আসে. তৃতীয় থিওরিটি অনুযায়ী একটি সেলার ওপর আঘাত করলে low face sound বার হয়. এটা আমরা শুনতে পারি না. কিন্তু বারবার আঘাত করলে প্রত্যেকটি frequency একসাথে মিলে যায়. এবং একটি নতুন শব্দ শুনতে পাওয়া যায়. এর আসল কারণ সম্পূর্ণভাবে প্রমাণিত নয়. এই কারণে এই শিলা রহস্য আজও.
আপনি হয়তো মাটি থেকে শুরু করে বরফের, অনেক ধরনের formation দেখেছেন এবং আপনি যদি অনেক উঁচু স্থানে অর্থাৎ enddis pahar এ যান, তবে আপনি বরফের এক আলাদা ধরনের formation দেখতে পাবেন. এই মিশনকে panitent বলা হয়. এগুলোর বেস্ট মোটা হয় ও টপ পাতলা হয়. যা সূর্যের দিকে মুখ করে থাকে. পেরিটেন্ট একগুচ্ছের মতো হয়. এবং এক একটার মধ্যে gap থাকে. এগুলি সেন্টিমিটার থেকে শুরু করে ছয় মিটার পর্যন্ত হতে পারে. আশ্চর্যজনক ব্যাপার হল পনেরো মিটার লম্বা পেনিটেন্ট রেকর্ড করা হয়েছে.
বিজ্ঞানীদের মতে বৃহস্পতি গ্রহের উপগ্রহ ইউরোপ আর বেসমতি একটি জায়গায় প্রায় পঁচিশ ফুট উঁচু, ধারালো পেনিটেন্টের গুচ্ছ রয়েছে. প্রশ্ন হল এই ফর্মেশন তৈরি হয় কিভাবে? সূর্যের কিরণ যখন সোজা পাবে বরফ না গলিয়ে. একটি নির্দিষ্ট.. ………
বন্ধুরা আমি এই বিষয়টি দুটি পর্বে ভাগ করে লিখব বলে চিন্তা করেছি তাই আমি দুইটি ভাগ করেছি লিখব এটি হলো আমাদের প্রথম পর্ব দ্বিতীয় পর্ব শীগ্রই নিয়ে আসবো আপনাদের জন্য দোয়া করবেন ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
0 Comments