আসসালামু আলাইকুম, বন্ধুরা আজকে আমরা আমাদের দ্বিতীয় পর্ব শুরু করতে যাচ্ছে গত পর্বটি যেখান থেকে শেষ হয়েছে আজ দ্বিতীয় পর্ব সেখান থেকে শুরু করব. তো চলুন শুরু করা যাক
একটি নিদিষ্ট অ্যাঙ্গেলে বরফ গলায় তখন এমন formation তৈরি হয়. এই process কে সামলিমিন বলা হয়. এবং বরফে উপস্থিত ইম premition এও এক গুরুত্বপূর্ণ পার্ট পালন করে. কিন্তু বিজ্ঞানীদের মতে একে নিয়ে রহস্য রয়েছে. ভারতের পশ্চিম ভাগে একটি জঙ্গল রয়েছে. এই জঙ্গলে একবার রাতে প্রবেশ করলে প্রকৃতির অদ্ভুত দৃশ্য দেখে আপনি অবাক হয়ে যাবেন. যদিও এই জঙ্গলে হাতিতে ভরা এই জঙ্গল ভীষণ রহস্যময়. World লাইফ tourist রা বলেছেন পশ্চিমঘাটের এই জঙ্গল রাতে চমকাতে শুরু করে. বছরের কিছু সপ্তাহে রাতে এই জঙ্গল চমকায়.
বিজ্ঞানীদের মতে এগুলো হলো বাই লিমোনো সেন্ট এর কারণে হয়. বায়োল ইমোসেন্ট ফাংগাস গাছের ছাল থেকে তৈরি হয়. খাড়ের জন্য এই ফাঙ্গাস বৃদ্ধি পায়. মহারাষ্ট্র ও গোয়ালার পশ্চিম ঘাট অঞ্চলে এগুলো বেশি দেখা যায়. এই ফাঙ্গাস ছোট মতো. এই ঘন জঙ্গল ভারতের পশ্চিম দিক থেকে শুরু করে কেরালার দক্ষিণ সীমা পর্যন্ত ষোলশ কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তারিত. এই জঙ্গল এশিয়ান হাতি বাঘ এবং বিখ্যাত black প্যানথারের জন্য বিখ্যাত বেশি খোঁজ না হওয়ায় আজ অব্দি বিজ্ঞানীদের কাছে এটি রহস্যময়.
এমনই রহস্যময় একটি জঙ্গল পোল্যান্ডেও পাওয়া যায়. এখানে জঙ্গলের প্রত্যেকটি গাছের নিচের অংশ একইভাবে মুড়ে রয়েছে. এখানে য়নি উনিশশো তিরিশ সালে পাইন গাছ জন্মাতে থাকে. বলা হয় প্রাকৃতিক রূপে এই রকম গাছ পাওয়ার জন্য এখানে গাছ লাগানো হয়েছে. তবে কেউ জানে না এই গাছগুলোর নিচের অংশ কেন এমন? মেডুসের নাম হয়তো আপনি শুনেছেন যার চুলের পরিবর্তে মাথায় সাপ ছিল এবং কেউ যদি তার চোখের দিকে তাকাতো সে পাথরে পরিণত হতো যদিও এটি গ্রিক পৌরাণিক কথা কিন্তু এইরকমের একটি কুয়ো বাস এই কুয়োতে পড়া যাবতীয় জিনিস যেমন লাটলি পাতা এমনকি কোন জীবও কিছুদিন বাদে পাথরে পরিণত হয় ইংল্যান্ডের নির্জীবরাতে অবস্থিত এই কুয়োতে স্থানীয় মানুষ দৈত্যের কুও হিসেবে মান্য করেন.
আজও এখানে আঠেরোশো সালের ভিক্টোরিয়া টপ হেয়ার ধরনের জিনিস দেখতে পাওয়া যায়. Cadibier, সাইকেল, এই ধরনের জিনিস এখানে পুরোপুরি পাথরে পরিণত হয়েছে. এখন এটা আস্তে আস্তে ভ্রমণ চলে পরিবর্তিত হচ্ছে. মানুষ কুয়োর থেকে ঝরে পরা জলের নিচে নিজেদের জিনিস ঝুলিয়ে রাখে. পরে যাতে সেই জিনিস গুলোকে আবার পাথর হিসাবে দেখতে পায়.
Adventure trip এ আসা ব্যাক্তিরা নিজের কিছু জিনিস এখানে রেখে যায়. এবং কিছু জিনিসগুলি পাথর হিসেবে দেখতে আসে. হাইমিনারেলের উপস্থিতি হওয়ার কারণে এইরকম হওয়াটা সম্ভব. কিন্তু এইরকম হওয়ার জন্য বছরের পর বছর সময় লেগে যায়. প্রায় একশো বছর সময় লাগে কিন্তু এখানে এটা কিন্তু সপ্তাহের মধ্যেই পাথরে পরিণত হয়. এই কারণে বিজ্ঞানীদের কাছে এটি রহস্য হয়ে রয়েছে.
জাপানের সাগানতে অবস্থিত. ব্যাম্বু ফরেস্ট রয়েছে. এই ফরেস্ট জাপানের রাজধানী শহরের পাহাড়ি এলাকায় অবস্থিত. যখন এখানে হাওয়া চলে তখন বাসগুলি মনোরঞ্জিত শব্দ তৈরি করে. এখানে সূর্যের কিরণ ঘন জঙ্গলের মধ্যে দিয়ে যখন ভূমিতে আসে, তখন এক আলাদা আমেজের সৃষ্টি করে, যেটা দেখার জন্য মানুষ দূর দূর থেকে এখানে ভ্রমণ করে. এই বাঁশ ঝাড়ের শব্দ মানুষকে কিছুক্ষণের জন্য রোজকার দূষিত শব্দগুলোকে ভুলিয়ে দিতে পারে এবং মনোরম পরিবেশ গড়ে তোলে.
জাপানের এই জঙ্গল প্রায় ষোলো কিলোমিটার পর্যন্ত বিস্তৃত. এই জঙ্গলের সৌন্দর্যের জন্যই এটি সুন্দরযের জন্য বেশি বিখ্যাত।
ব্লু লাভা, যেমন আমরা জানলাম আগ্নেয়গিরি থেকে কাদা বের হয়, তেমনি একটি আগ্নেয়গিরি আছে যেখানে লাভা, নীল রঙের বার হয়, হ্যাঁ আপনি ঠিকই শুনেছেন, নীল রঙের লাভা বার হওয়া, আগ্নেয়গিরি, ইন্দোনেশিয়া তে অবস্থিত. নীল রঙের সুন্দর এই আগ্নেয়গিরি. বিজ্ঞানীদের অনেক দিনের রিসার্চের বিষয় ছিল. প্রথম দিকে সাইন্টিস্টরা এর নীল রংকে এর তাপমাত্রার সাথে যুক্ত করতে থাকে. কিন্তু পরে জানা যায় আগ্নেয়গিরি থেকে বেড়ানো লাভা, আশেপাশের কেমিক্যাল কমপ্লেক্সের সাথে মিলে এমন নীল রং তৈরি করে.
এই লাভার আশেপাশের পাথরে সালপারের মাত্রা বেশি থাকে. এমন ক্ষেত্রে লাভা বাইরে বেরোলেই সালপারের সংস্পর্শে নীল রঙের দেখায়. Scientist দের মতে এই sulfar যুক্ত লাভার ধোঁয়া যখন oxygen এর সাথে এসে মেলে তখন ধোঁয়াটাও নীল রঙের হয়ে যায়. কিন্তু নীল রঙের ধোঁয়া রাতেই দেখা যায়. তিনের ধোঁয়াকে সাদাই তার কারণ আমাদের চোখ দিনে নীল রং detect করতে পারে না.
Health strong শিলা বৃষ্টি আপনারা সকলেই দেখেছেন. কিন্তু দু হাজার আঠারো সালের আটই February তে আর্জেন্টিনার কড় ডোবাতে এমন একটি শিলাবৃষ্টি হয়. যা দেখে সমস্ত পৃথিবী চমকে যায়. এইদিন ক্যামলিশ বলের মত বড় আকারের বড় বড় শিলা আকাশ থেকে মাটিতে আছড়ে পড়ে. এত বড় বড় শিলা শুধু মাত্র গাড়ির কাচ ভেঙেছে তাকে নয় অনেক জিনিস এই শিলার দ্বারা ক্ষতিগ্রস্ত হয়.
এমন বড় বড় শিলাপাড়ার ঘটনা সৌদি আরবী আর মদিনা শহরেও হয়েছিল. ম্যাক্সিকোতে দুহাজার-আঠারো সালের জুলাইয়ে এমন ঘটনা ঘটেছিল.
বন্ধুরা এই আলোচনাতে বলা রহস্য ছাড়াও হাজারো রহস্য পৃথিবীতে রয়েছে যেগুলোর সমাধান এখনও বিজ্ঞানীরা করতে পারেনি, এই মহা পৃথিবীতে এমন রহস্য আছে যা হয়তো আমরা এখনো জানিনা, এককথায় আমাদের এ পৃথিবী রহস্যেঘেরা। তো বন্ধুরা তাহলে আজ এই পর্যন্তই সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আল্লাহ হাফেজ।
0 Comments