মহাবিশ্বের সবচেয়ে গতিশীল বস্তু কোনটি? ----Al Hadi

মহাবিশ্বের সবচেয়ে গতিশীল বস্তু কোনটি, পৃথিবীর সবচেয়ে গতিশীল বস্তু কোনটি, আলোর চেয়ে দ্রুত গতিতে ট্রাভেল বা ভ্রমণ করা বস্তু কোনটি, মহাবিশ্বের সবচেয়ে গতিশীল ও অবজেক্ট কোনটি, অমিতাভ ব্রহ্মাণ্ড সবচেয়ে গতিশীল বস্তু কি বা কোনটি, পৃথিবীতে আলোর চেয়ে দ্রুতগতিতে ট্রাভেল করতে পারে এমন কি কোন বস্তু আছে, মহাবিশ্বের সবচেয়ে দ্রুতগতির বস্তু কোনটি


আসসালামু আলাইকুম বন্ধুরা  এটা তো আমরা সবাই জানি যে এই পুরো ইউনিভার্সে লাইট বা আলো  হলো এমন একটি অবজেক্ট. যার স্পিড বা গতিবেগ সবচেয়ে বেশি. কিন্তু সেখানে আর কি এমন কোন অবজেক্ট আছে যেটি লাইটের থেকেও বেশি গতিতে যেতে পারে. বন্ধুরা আজকের এই পোস্টে  আমরা জানবো পুরো ব্রহ্মাণ্ডের সবচেয়ে দ্রুত গতিতে ট্রাভেল করা বস্তুদের সম্বন্ধে, শুরু করবো সবচেয়ে ধীরগতিতে ট্রাভেল করা বস্তু থেকে. এবং ধীরে ধীরে আগাবে  লাইটের গতিবেগের দিকে এবং জানব লাইটের থেকেও বেশি গতিতে ট্রাভেল করা অবজেক্ট সম্বন্ধে. তো চলুন দেরী না করে শুরু করা যাক 

 সবচেয়ে ছোট এবং ধীরগতিতে travel করা অবজেক্ট টি হলো অ্যামিবা থেকে.  অ্যামিবা  একটি এমন জীবিত cell বা কোষ যেটি নিজের আকৃতি বদল করতে পারে এবং এর গতিবেগ হলো zero point zero zero one two kil পর ঘন্টা থেকেও অধিক গুণ বেশি গতিতে ট্রাভেল করা জিনিসটি হলো ড্রাগন ফ্লাই যারা এভারেজ ষোলো কিলোমিটার পর ঘন্টার গতিবেগে উড়ে বেড়ায় ড্রাগন ফ্লাইট থেকে অধিক গুণ গতিতে যে করে. সে হলো এই পৃথিবীর সবচেয়ে তেজগতিতে দৌড়ানোর রেকর্ড করা উসাইন বোল্ট. যার high speed এ দৌড়ানো record হলো forty-four point seven two কিলোমিটার per hour. এরপর আসে fastest animal of the world চিতাবাঘ যার অনলাইন এভারেজ গতিবেগ হলো একশো কিলোমিটার পার আওয়ার. কিন্তু আমাদের পৃথিবীতে চিতাবাঘের থেকেও fastest জীব আছে. এবং সেটি হলো একটি মাছের প্রজাতি. 

যার নাম হলো selfie. এবং research অনুযায়ী এই মাসের গতিবেগ হলো একশো দশ কিলোমিটার পার ঘণ্টা. Fastest মাছের পর আসে first এ strength of the world. পৃথিবীর সবচেয়ে speed এ চলা ট্রেনটির নাম জাপানি জিয়ার ম্যাগলিপ, যার স্পিড হল ছয়শ কিলোমিটার পার ঘণ্টা. এবং একমাইলের দূরত্ব এই ট্রেনটি কেবলমাত্র দশ সেকেন্ডের থেকেও কম সময়ে কভার করে নেয়.

 এরপর নেক্সট হলো পুরো পৃথিবী র সবচেয়ে speed এ চলা মিসাইল যেটি হলো ভারতের ব্রাহ্মণ. এই মিসাইলটির বিশেষ বৈশিষ্ট্য হলো এটি যে এটা এতটাই fast এটিকে কোনো প্রকার অ্যান্টি মিসাইল লেটার সহজে ধরতে পারে না. এই য়ালটি সুপার সনিক স্পিডে অর্থাৎ শব্দের থেকেও অধিক স্পিডে যায় এবং সেটি হল আট হাজার পাঁচশো পঁচাত্তর কিলোমিটার পার আওয়ারের স্পিড. এই মিসাইলটি ভারত এবং রাশিয়ায় মিলিত হয়ে বানিয়েছে. এবং এর নাম ভারতের ব্রহ্মপুত্র নদী এবং রাশিয়ার মস্কো নদীর নাম মিলিয়ে রাখা হয়েছে ব্রাহ্মস. 

The speed of planetarth আমাদের পৃথিবী সূর্যেরও চক্র লাগাই আবার নিজে রক্ষের চারিদিকেও ঘোরে. পৃথিবী নিজের চারিদিকে ষোলোশো কিলোমিটার পর ঘন্টার গতিবেগে ঘোরে. কিন্তু স্পেসে পৃথিবীর গতিবেগ হলো তিরিশ কিলোমিটার পার সেকেন্ড. অর্থাৎ পৃথিবী সূর্যের চারিদিকে ঘোরে তিরিশ কিলোমিটার পার সেকেন্ড. অর্থাৎ প্রায় এক লাখ, দশ হাজার কিলোমিটার ঘন্টার গতিবেগে এবং এই গতিবেগটি পৃথিবীর উৎপত্তি থেকে নিয়ে আজ পর্যন্ত লাগাতার কমে চলেছে. 

এবং আগেও কমতে থাকবে. কিন্তু তাতে বিলিয়ন বছর সময় লাগবে the spirit of planet Jupiter Jupiter আমাদের সৌর মন্ডলের সবচেয়ে বড় গ্রহ এবং এটির আয়তন পৃথিবীর তুলনায় তেরোশো গুণ কিন্তু আকারে এত বড় হওয়ার সত্ত্বেও এর একদিন পৃথিবীর সময় অনুযায়ী কেবলমাত্র দশ ঘন্টার. এবং এর কারণ হল জুপিটার নিজের অক্ষেত চারিদিকে তেতাল্লিশ হাজার কিলোমিটার গতিবেগে ঘোরে. The speed of the universe, বন্ধুরা আমাদের পুরো ব্রহ্মাণ্ড লাগাতার এক্সপান্ড অর্থাৎ বিস্তার হয়ে চলেছে. এবং সব গ্যালাক্সি লাগাতার একে অপরের থেকে দূরে সরে যাচ্ছে. এবং collapse হচ্ছে ব্রহ্মাণ্ডে প্রতিমুহূর্তে অ্যান্টিমিটারের উৎপাদন হচ্ছে এইজন্য ব্রহ্মাণ্ড লাগাতার বিস্তার লাভ করে চলেছে. এবং ব্রহ্মাণ্ডের বিস্তারের গতিবেগ হলো দু লাখ চুয়াল্লিশ হাজার আটশো কিলোমিটার ঘন্টা নেক্সট হলো firstest manument space craft fastest manmate object এর মধ্যে NASA তৈরি জুনো space crap এর গতিবেগ হলো সবচেয়ে বেশি যেটিকে নাসা Jupiter এ পাঠিয়ে এবং এর স্পিড হলো দু লাখ ছেষট্টি হাজার কিলোমিটার পর ঘন্টা the speed of entire ছোলার সিস্টেম. 

বন্ধুরা এটি জেনে আপনারা অবাক হবেন যেমন আটটি গ্রহ নিজের গ্রহের সহিত সূর্যের চক্র লাগাচ্ছে ঠিক তেমনই সূর্য ও সকল গ্রহ কে নিয়ে আমাদের মিল্কি গ্যালাক্সি কেন্দ্রে থাকা ব্ল্যাক হোল্ড কে পরিক্রমণ করছে. এবং সূর্যের এই পরিক্রমণের গতিবেগ হলো আট লাখ কুড়ি হাজার কিলোমিটার ঘন্টা spired of black whole recent study অনুযায়ী NG one three six five নামের black hole নিজের জায়গায় ছয়শো সত্তর মিলিয়ন কিলোমিটার পার ঘন্টার গতিবেগে স্পিন করছে এবং অবশেষে the speed of লাইট আলোরকোনা ফোটন হলো massless অর্থাৎ ভরহীন. 

এই জন্য এটি অনেক তেজ গতিতে space এ travel করতে পারে. আলোর এই কণা space এ দু লাখ নিরানব্বই হাজার সাতশো বিরানব্বই কিলোমিটার পার সেকেন্ডের গতিবেগে ট্রাভেল করে. অর্থাৎ এক সেকেন্ডে চাঁদের ওপার এবং পরের সেকেন্ডে আবার পৃথিবীতে. এবং যদি ঘন্টার হিসেবে ধরা হয় তাহলে লাইটের গতিবেগ হলো ওয়ান পয়েন্ট জিরো সেভেন বিলিয়ন কিলোমিটার পার ঘণ্টা. 

এবং এটি হলো লাইটের স্পিড. লাইট এই স্পিডে পুরো বছরে নাইন পয়েন্ট ফাইভ মিলিয়ন কিলোমিটার দূরত্ব অতিক্রম করে ফেলে. যাকে এক আলোকবর্ষ বলা হয়. আলোর গতিবেগ বেশি যে এই speed এ যদি আপনি পুরো পৃথিবীকে পরিক্রমণ করেন তাহলে শুধুমাত্র এক সেকেন্ডে আপনি পুরো পৃথিবীর সাড়ে সাত বার চক্র লাগাতে পারেন . 

বন্ধুরা আপনারা হইতো এতদিন  জানতেন আলোর গতির চেয়ে আর কোন গতি নেই. এমন একটি পার্টিক্যাল আছে যেটি লাইটের থেকেও বেশি গতিতে ট্রাভেল করতে পারে এবং তার নাম হল ট্যাকিওন. তো বন্ধুরা এইখানে বলে দি takion হল একটি hypothical সাবেটোমিক particular যেটি আলোরপনা ফোটনের চেয়েও বেশি গতিবেগে ট্রাভেল করতে পারে।  কিন্তু ট্যাকিওনের কেবলমাত্র থিওরিটিক্যাল এক্সিস্টেন্স আছে. প্রাকটিক্যালি এটির খোঁজ এখনো পাওয়া যায়নি. সাল দুহাজার এগারোতে সি আর এন্ড সান ল্যাবরট ড়ির কিছু বিজ্ঞানীরা এমন ঘোষণা করেন যে তারা এমন নিউক্লিন কে অবজার্ভ করেছে যে তাদের গতিবেগ লাইটের গতিবেগের থেকে বেশি তাদের দাবি অনুযায়ী এই সাউ এডোমিক পার্টিক্যাল দুলাখ নিরানব্বই হাজার সাতশো আটানব্বই কিলোমিটার বা second এর speed এ travel করে. অর্থাৎ লাইট এর speed এর থেকে প্রতি সেকেন্ডে ছ কিলোমিটার বেশি. এই সময় সবাই মনে করে যে ট্যাকিউন কে হয়তো আমরা পেয়ে গেছি. কিন্তু পরে এটি জানা যায় এটি ছিল তাদের দ্বারা করা calculation এ ভুলের পরিনাম অর্থাৎ বর্তমান সময়ে practically আলোর গতিবেগই সবচেয়ে বেশি. এবং যদি ভবিষ্যতে কোনো সময় আমরা ট্যাকিউনকে খুঁজে পাই, তাহলে সেটি হবে এই universe এর সবচেয়ে গতিশীল object. 

Post a Comment

0 Comments