অ্যান্ড্রো রাসেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ বর্তমান সময়ে ক্রিকেট বিশ্বে হইচই ফেলে দিয়েছেন তার নিজের batting এ ষ্টেলার মারকুটে স্বভাব দিয়ে. যদিও এই list এ তার নাম থাকার কথা ছিল না, কিন্তু তার সাম্প্রতিক perform এবং aggressive batting এর জন্য এই list এর দশ নাম্বারে জায়গা করে নেওয়াটা মোটেই অন্যায় কিছু নয়. যেকোনো match এ বোলারদের ওপর aggressive হয়ে তুলোধুনো করার খাঁটি নিয়ে তাই তিনি মাঠে নামেন. এবং সেই কাজে তিনি সফল হয়. যারা এর খেলা দেখেছেন তারা নিশ্চয়ই বুঝে গেছেন রাসেল কি জিনিস.
ব্র্যান্ডন ম্যাককালাম নিউজিল্যান্ড : সাবেক এই হার্ড ইডার ব্যাটসম্যান যতদিন ক্রিকেটে ছিলেন ততদিন তার ব্যাটিং এর জলক দেখেছে ক্রিকেট বিশ্ব তার সামনে যে কোন বলার আসুক না কেন একটা নির্ভয় এবং নির্দয় ব্যাটসম্যান হয়ে তার সামনে তিনি দাঁড়িয়ে যান. ক্রিকেট ইতিহাসে তাঁর মত ভয় ডরিং খেলোয়ার খুব কমই এসেছে. সফল batsman এর লিস্ট এ তার এর নাম আসবে না তবে একজন ভয়ঙ্কর batsman লিস্ট এ ব্রেন্ডন ম্যাককালামকে ছাড়া লিস্ট করা কোনো ভাবেই সম্ভব না.
জয় শ্রীয়া শ্রীলংকা . যিনি ওয়াকার ইউনুস কিংবা ওয়াসিম আকরামের মতো বোলারদেরও চিন্তার কারণ ছিলেন. তার সময় জয় শ্রীয়া ছিলেন ভয়ের দ্বিতীয় নাম. অনেক bowler তার মুখোমুখি হতেও চাইতেন না. জয় শ্রীরিয়ার batting still ছিল অনেক তবে তার ব্যাটিং টেকনিক ছিল অসাধারণ জয়শ্রীরা টাইমিং ও ছিল অসাধারণ আর এই কারণেই বোলারদের চিন্তার কারণ ছিলেন তিনি. একবার কোন একজন বোলার তো অভিযোগ করে বসেছিলেন জয় শ্রীয়ার ব্যাটের মধ্যে স্প্রিংসেট করা আছে. কারণ এরকম shot কোনো সাধারণ bat দিয়ে মারা সম্ভব নয়.
অ্যাডাম গিলক্রিস্ট অস্ট্রেলিয়া : Cricket world এর রাজত্ব করার জন্য পাকিস্তানের কাছে যেমন জোড়া বলার ছিল ওয়াসিম আকরাম এবং ইউনিস তেমনি অস্ট্রেলিয়ার কাছে দুজন রান মেশিন ছিল. রিকি পন্টিং এবং অ্যাডাম গিলকিস্ট. Pontring যদিও ঠান্ডা মাথায় রানের গতি ঠিক রাখতে পারতেন কিন্তু অ্যাডাম গিলক্রিস্ট ছিলেন aggrassive batsman অনেক ভয়ঙ্কর. Adam batting এ আসলে দেখতো না যে তার সামনে কোন blawer আছে.
বোলারকে নিয়ে গবেষণা করে টাইম নষ্টের চেয়ে ভালোবাসতেন বাউন্ডারি এবং ওভার বাউন্ডারি মেরে বলরের বল এর লাইন এবং লেনকে ডিস্ট্রয় করে দিতে.লাগাতার তিন বিশ্বকাপের ফাইনাল ম্যাচে ফিফটি রান করে একেবারে ইউনিক রেকর্ডের একমাত্র মালিক অ্যাডাম গিলক্রিস্ট.
সেওয়াগ ইন্ডিয়া : শচীন টেন্ডুলকার ছিলেন একবারে ঠান্ডা মাথার খেলোয়ার. কিন্তু তার সাথে ওপেনিং করতে আসা ভিরেন দার সেওয়াগ ছিলেন একজন সাইক্লোন. শচীন যেখানে ব্যাট চালাতেন হিসেব নিকেশ করে সেখানে ছিলেন পুরোই ফায়ার. আর দুজনের ওপেনিং ব্যাট কর্নার ছিল এযাবৎকালের সবচেয়ে perfect combination. ক্রিকেটকে যখন মানুষ বোরিং টেপের খেলায় ভাবতে বসেছিল তখন সেওয়াগ ছিল যিনি ক্রিকেটের চেহারা বদলে দিয়ে ড়িয়ায় ক্রিকেটকে নিয়ে গেছেন জনপ্রিয়তার শীর্ষে. শচীনের সেঞ্চুরি দেখতে মানুষ যেমন পছন্দ করতেন তেমনি সেওয়াগের ঝড়োয়া ব্যাটিং ছিল ইন্ডিয়ান ক্রিকেট প্রেমীদের কাছে সবচেয়ে পছন্দের.
শহীদ আফ্রিদি পাকিস্তান নতুন জেনারেশনের অনেকেই হয়তো শহীদ আফ্রিদের ব্যাটিং এর ঝলসানি দেখেননি. তবে শহীদ আফ্রিদের batting ঝলসানো চলায় তার career এর শুরুর দিকে. বুম বুম ক্ষেত আবৃত্তির career অনেক বেশি contr্্্y দিয়ে ভর্তি থাকলেও আফ্রিদি পাকিস্তান ক্রিকেট ইতিহাসের একটা আলাদা নাম আলাদা brand উনিশশো ছিয়ানব্বই সালে চার অক্টোবর আফ্রিদি যখন শ্রীলংকান বোলারদের কচুকাটা করে সাইত্রিশ বলে সেঞ্চুরি তুলে নিলেন তখন ক্রিকেট বিশ্বে তাকে নিয়ে চিন্তা ভাবনা শুরু হয়ে গেল ব্রেটলি সেন ওয়ার্ন কিংবা মুরালি ধরনের মত বোলারদেরকে কোনো দয়া দাক্ষিণ্য ছাড়াই ইচ্ছে মতো পিটিয়েছিলেন শহিদ আফ্রিদি. মজার ব্যাপার হচ্ছে য়দাফেদের বুম্বাং টাইটেল শত্রুদেশ ইন্ডিয়া থেকে মিলেছে. যখন তিনি ইন্ডিয়ার সবচেয়ে সেরা স্পিনার অনিল কুমড়ো এবং হারভজন সিংয়ের বলকে তুলোধোনা করেছেন. শহীদ আফ্রিদির কাছে টেস্ট, ওয়ান ডে কিংবা টি-টোয়েন্টি বলে কোন শব্দই নেই. তার bat তিন format এই সমান ভাবে চলে.
ক্রিস গেইল ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিস গেইল হচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ক্রিকেটের ওয়ান ম্যান আর্মি. তাকে ক্রিকেট মাঠের সবচেয়ে ভয়ংকর ব্যাটসম্যান বললে কোনভাবেই ভুল হবে না. কারণ এর নাম আসলেই সবাই এখনো চিন্তা করে six এবং চারের complete package. তিন format মিলে সর্বোচ্চ ছয় হাঁকানো একমাত্র ক্রিকেটার তিনি.তার সামনে যেকোনো বোলারের বল করতে heart beat বেড়ে যায়. দৌড়ে রান নেওয়া টা তার কাছে অনেক বেশি বোরিং কাজ. ক্রিকেট ইতিহাসে ক্রিস গেইল দানবীয় ব্যাটিং সবসময় চর্চার বিষয় হয়ে থাকবে. আর তাইতো ক্রিকেট প্রেমীরা তাকে আদর করে উপাধি দিয়েছে universe boss.
রিচার্ড ওয়েস্ট ইন্ডিজে যখন ফাস্ট বোলারদের একটা স্কোয়ার ছিল, ঠিক তখনই সার্ভিস রিচার্ড ছিলেন সেই দলের, ব্যাটিং গ্যান্ডারি. সেই সময় টি-টোয়েন্টি খেলা ছিল না, থাকলে হয়তো সার্ভিস রিচার্ডের আরো কিছু ব্যাটিংয়ের ঝলক দেখতে পারতো ক্রিকেট বিশ্ব ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে সব সময় কোয়ালিটি ফুল খেলোয়াড়ের ভিড় লেগেই থাকে কিন্তু সার্ভিভ রিচার্জ ছিলেন সবার থেকে আলাদা, পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ বোলারদের একজন ওয়াসিম আকরাম বলেই দিয়েছেন. রিচার্ডের এর সামনে বল করাটা যেকোনো bowler এর জন্য আতঙ্কের.
সাইদ আনোয়ার পাকিস্তান ক্রিকেটের সর্বকালে সেরা ব্যাটসম্যান সাইদ আনোয়ার ছিলেন তার সময়ের সেরা ব্যাটসম্যান. তার ক্লাসিক্যাল ব্যাটিং স্টাইল নিয়ে আলোচনা ছিল সেই সময় সবার মুখে মুখে. সাইদ আনোয়ার তার সময়ের সবচেয়ে attacking batsman ছিলেন. কিন্তু সেই সাথে তার লম্বা ইনিংস খেলারও দক্ষতা ছিল. ইন্ডিয়ার বিরুদ্ধে উনিশশো সাতানব্বই সালে একশো চুরানব্বই রানের একটি ইনিংস খেলে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন েন সারা বিশ্বকে. কারণ সেই সময় দলীয় রান দুইশ বা দুইশো পঞ্চাশ করাই যেখানে কষ্টসাধ্য ছিল সেখানে তিনি একাই করেছিলেন একশো চুরানব্বই রান. তার এই স্কোর ক্রিকেটের সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত স্কোর হিসেবে দীর্ঘদিন ছিল.
AB de Villiers, হয়তো বর্তমানে পৃথিবীর প্রতিটি কোনায় একজন খেলোয়াড়ের batting সবাই পছন্দ করে. কিংবা এই যে একজন খেলোয়াড়ের কোন haters খুঁজে পাওয়া যাবে না. পৃথিবীতে. আর তিনি হচ্ছেন এভিডি ভিলেয়ার্স. আর তাকে সবাই পছন্দ করার কারণ তিনি অনেক ভয়ংকর একজন batsman. সেই সাথে তার অসাধারণ ব্যাটিং স্কিলস. ক্রিকেটের মাঠের প্রতিটি কোনায় দিয়ে বল বাউন্ডারির বাইরে পাঠানোর জন্য তিনি বিশেষভাবে পরিচিত. অন্যান্য batsman রা যেখানে যেকোনো একদিকে ব্যাট চালাতে দক্ষ সেখানে ABD ভিলিয়ার চারদিকেই bat চালাতে পারেন সমানভাবে.
এমনকি position change করে left handed হয়েও বার বার ছয় হাঁকিয়ে তার skill দেখিয়েছেন তিনি. তার সামনে যে কোন বলারেই আসুক না কেন একেবারে তার মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত থাকেন তিনি. ক্রিকেট ইতিহাসে মারকুটে ব্যাটসম্যান অনেক এসেছে. তবে স্কিল এবং স্টাইলের দিক থেকে এবিডি ভিলিয়ার্স এর মত একজন আসেনি friends,
বন্ধুরা হয়তো আরো অনেক নামিদামি ব্যাটসম্যানকে এই লিস্টে রাখা সম্ভব হয়নি, আপনার দৃষ্টিতে আর কাকে এই লিস্টে রাখলে সবচেয়ে ভালো হতো, সেটা কমেন্ট করে অবশ্যই জানাবেন,
0 Comments