আরতুগ্রুল গাজীর সম্বন্ধে গুরুত্বপূর্ণ কিছু তথ্য। Top Fact About Dirilis Ertugrul

 




আপনি কি জানেন আর্তুগ্রুল গাজী পৃথিবীর   সবথেকে শক্তিশালী সাম্রাজ্য গড়ে তুলেছিলেন মাত্র ওনার দু হাজার সাতশো যোদ্ধা নিয়ে এমন এক সাম্রাজ্য বিস্তার করেছিলেন যার সাতশো সাল অব্দি হুকুম চালিয়ে যায় আরতুগ্রুল গাজী  সাম্রাজ উসমানিয়া থেকে অনুভাবিত আজ বৈজ্ঞানিকরাও. কারণ ত্বকের টেকনোলজির দ্বারা বানানো প্রথম জাহাজ ওসমানীয় সাম্রাজ্যে প্রথম গঠন করা হয়. আরতুগুল কাজী ডাক্তার ও আলেমদের একটা বড় গঠন তৈরি করেন. যারা বিনা পারিশ্রমিকে মানুষের সাহায্য করতেন. আর এদের সম্পূর্ণ দায়িত্বভার আরতুগুল নিজে বহন করতেন. আরতুগুল ছিলেন এমন এক সাহসী যোদ্ধা যাকে দেখে পৃথিবী সবথেকে শক্তিশালী দল মঙ্গল তারাও আতঙ্কের জীবন অতিবাহিত করত. মঙ্গলরা যখন মুসলমানদের সব বড় শহর দখল করে নেয় এবং মুসলিমদের হত্যা করে. তখন আরতুগুল গাজী সেই সমস্ত জায়গায় নিজের দখলে আনেন. আরতুগুল ছিলেন শাসক সুলেমান শাহের পুত্র. 





অনেক কম মানুষই জানেন যে কোরআন কে তার সংবিধান বানিয়েছিলেন. তাছাড়া ইশাই ও ইহুদিরাও ইসলামিক আইনের ন্যায় বিচার করতেন. আরতুগুল যখন আনাতুলেতে প্রবেশ করেন তখন সেলিব্রিয়ানরা মুসলমানদের উপর যুদ্ধ অত্যাচার চালায়. অন্যদিকে মঙ্গলরা দশ লাখ মুসলমানকে হত্যা করেছিল. তারপর আরতুগুল গাজী আনাতলী তে আসার পর বিশ্বের নকশাটা হঠাৎ করে বদলে যায়. আর্তগুলের একনিষ্ট মনোভাব বীরত্বের জন্য কেঁপে ওঠে শত্রুরাও. আরতুগুল  সামান্য কিছু সংখ্যক সৈন্য নিয়ে চেঙ্গিস খানের সৈন্যদের তার সামনে মাথা নত করতে বাধ্য করেন. সেলিব্রিয়েন ও বিরুদ্ধে আরতুগুল কাজে সাহসিকতা ও যুদ্ধ দেখে সেল যুগের সুলতান আলাউদ্দিন তাকে আঙ্কারের জায়গার মালিকানা দিয়ে দেন. আরতুগুল কাজী কোরআনের সংবিধান অনুযায়ী রাজ্য পরিচালনা করতেন আর ওনার চোখে সবাই ছিল সমান যার ফলে অনেক বিধর্মীর লোক ওনার উপর প্রবাহিত হয়ে মুসলমান ধর্ম গ্রহণ করেন. অনেক মঙ্গল ও সেলিব্রেন কমান্ডাররা তার হাত ধরে মুসলমান ধর্মের দীক্ষা নেন. আসার পর আত্মাগুরুল সবার প্রথম সুবুদ কেল্লা জয় করে নেন. আর এটা ছিল ওই কেল্লা যেখানে হাজার হাজার মুসলিম হত্যা করা হয়েছিল. সুবুত কেল্লা দখল করার পর তিনি ওখানে এমন সাম্রাজ্য বিস্তার করেন যে সেন্টু সাম্রাজ্যের সবথেকে ধনী শহরে পরিণত হয়. আরতুগুলের হুকুমে ইউরোপের এক দল বড় বাণিজ্যিক দল ব্যবসা করতে সবুতে আসতো. আরতুগুল সবসময় সততা পছন্দ করতেন আর তার তলোয়ার সব সময় উঁচু থাকতে অন্যায়ের বিরুদ্ধে. সেলযুগ সাম্রাজ্যের সাথে প্রতারণা করার জন্য সাহাব উদ্দিন থেকে সবার সামনে হত্যা করেন. আর তিনি যে সাম্রাজ্য উত্থান করেন তা মাত্র একশো বছরের মধ্যে অর্ধেক পৃথিবী দখল করে নেয়. এই সাম্রাজ্য, এশিয়া, ইউরোপ, আফ্রিকা বিস্তৃত্ব ছিল. তাছাড়া পুরো ভূমধ্যসাগর উসমানীও সাম্রাজ্যের অন্তর্ভুক্ত ছিল. আপনারা  এটা যেন অবাক হবেন? আরতুগুল গাজির বংশধররা পৃথিবীতে সবথেকে বেশি সময় ধরে রাজত্ব করেছিলেন. ওনার বংশের ছত্রিশ জন শাসক, সাতশো শাল রাজত্ব করেন. 



আরতুগুল গাজীর পর ওসমানিয়া সাম্রাজ্য পাঁচশো যুদ্ধ করে আর বেশিরভাগ যুদ্ধে জয়ী হন.  তার শরীর  ছিল লোহার ন্যায় শক্ত. তিনি একা আনাতুলিয়াতে এসে সেলিবিয়ানদের নাস্তানাবুদ করেন. মঙ্গলরা আর্তাবুল গাজীকে মারার হাজার চেষ্টা করেন. সফল হতে পারেননি. অনেকেই জানেন সেলিব্রিয়ানরা মসজিদে ধ্বংস করতে চেয়েছিল. কিন্তু আর্তগুলির জন্য তা সম্ভব করতে পারেনি. আপনি এটা জেনে অবাক হবেন ওই সময় ইহুদিরা প্রথম ইজরায়েল দেশ গঠন করতে সচেষ্ট হয়. আর তার জন্য মুসলিম দেশগুলিকে ধ্বংস করার ষড়যন্ত্র অব্দি করে. শুধুমাত্র আরতুগুলের জন্য তাদের সমস্ত কিছু  ব্যর্থ হয়. তেইশ খ্রিস্টাব্দে যখন তুর্কির ওসমানিয়া সাম্রাজ্যের অবসান ঘটে. কিন্তু তার আসল সত্য হলো কয়েকশো বছর ধরে ওসমানীও সাম্রাজ্যকে পরাস্ত বা শেষ করার জন্য ষড়যন্ত্র করা হয়ে আসছিল. অনেক ইহুদী মুসলমানদের ছদ্মবেশে মসজিদে ইমামতি করত. যার ফলে মুসলমানদের মন থেকে কাফের শত্রুদের ভয় যেন চলে যায়. আরতুগুল বিবাহ করেছিলেন সেন্ট যুগের শাহেজাদী হালিম সুলতানকে. আর আরতুগুলের পুত্র উসমান নাম অনুযায়ী সাম্রাজ্যের নাম  রাখা হয়েছিল. আর্তগুলের পুত্র উসমান যখন তুর্কিতে মুদ্রার পরিচালন করেন তখন মুদ্রার ওপর আরতিগুলের নাম দিয়ে ছাপানো শুরু হয়. দুহাজার চোদ্দ সালে তুর্কির রাষ্ট্রপতি এর কথায় আরতুগুল গাজীর জীবনের ওপর একটা drama সিরিয়াল  বানানো হয়. আরতুগুলের জীবনের উপর বানানো drama এই সময় পৃথিবীতে সবথেকে বেশি দেখা drama আর এই drama টি জনপ্রিয়তার জন্য নব্বই এর থেকে বেশি ভাষা অনুবাদ করা হয়েছে. আর পৃথিবীতে একশো পঞ্চাশের বেশি দেশ এই live দেখছে. আর America এই drama কে বলেছে চুপ থাকা বোমা অন্যদিকে ইজরা বলেছে এটা পৃথিবীর জন্য ভয়ঙ্কর. আর এটা বলার উদ্দেশ্য. মুসলমানরা আবার যদি খিলাফত বা বিদ্রোহ না করে দেয়. 

Post a Comment

0 Comments