ক্রিকেট ইতিহাসের সেরা ১০জন ভয়ংকর বোলার।

 




Friends, এমনিতেই ক্রিকেট batsman এর খেলা বলা হয়ে থাকে. কেননা batsman দের চার এবং ছয়ের নেশায় ক্রিকেট lover রা stadium পর্যন্ত চলে আসেন. কিন্তু এর মধ্যে কিছু বোলার এমন আছে যাদের বোলিং speed  দেখে বড়ো বড়ো batsman আর চার কিংবা ছয় তো দূরের কথা বরং নিজেদের খেলার স্টাইলি change করে ফেলে. আজ কথা বলবো বিশ্বের সেরা ভয়ঙ্কর দশজন বোলারকে নিয়ে. যাদের বল মোকাবেলা করার জন্য batsman দের কলিজার পর্যাপ্ত সাহস থাকতে হয়. Friends পড়তে থাকুন  শেষ পর্যন্ত. তো চলুন শুরু করা যাক আজকের পোস্টটি  যার টাইটেল বিশ্বের সেরা ভয়ঙ্কর দশ জন বোলার. 

নাম্বার ১০ মিচেল জনসন ক্রিকেট ভক্তরা সবাই এই ভদ্রলোককে চিনেই থাকবেন এই ফার্স্ট বোলার যখন ফর্মে থাকেন তখন পৃথিবীর যে কোনও ব্যাটসম্যানই নাকি খুব বেশি সমীহ করে চলতে বাধ্য থাকেন. কেননা তার বোলিং স্পিডের পাশাপাশি লাইন এবং লেংথের অসাধারণ ভারসাম্য তার বোলিং কে করে তোলে আরো ভয়ঙ্কর Johnson স্পেশ্যাল কারণ যখন সবাই ভেবেছিল ক্রিকেট বিশ্ব আর কোন ভয়ঙ্কর ফাস্ট বোলার খুঁজে পাবে না. ঠিক তখনই তার আগমন ঘটে ক্রিকেটে. দুহাজার তেরো সালের এসএসসিরিজে জন তার ক্যারিয়ারের শেষ পর্যায়ে ছিল কিন্তু এই পুরো সিরিজে তার তান্ডব চালিয়ে গেছেন তিনি. যদিও success boller দের তালিকায় junction থাকবে না. কিন্তু যদি কথা আসে ভয়ঙ্কর bowler দের, তাহলে Johnson কে ছাড়া সেই লিস্ট পূর্ণ করা অনেক মুশকিল 

নাম্বার ৯ ডোনাল্ড সাউথ আফ্রিকা. Donald এর বল মোকাবেলা করা সকল ব্যাটসম্যান স্বীকার করতে বাধ্য হয়ে ডোনাল্ড হচ্ছে ভয়ের দ্বিতীয় নাম. অনেক ক্রিকেটার  তো  সাক্ষাৎকারে বলেই ফেলেছিলেন ডোনাল্ডের বল মোকাবেলা করার চেয়ে retirement এ যাওয়া অনেক ভালো. ডোনাল্ডের রানারাপ ছিল অনেক কম. কিন্তু সে তার হাতের মাধ্যমে পেস্ট জেনারেট করতে পারত. এছাড়াও স্পিডের সাথে লাইন  ঠিক রেখে  রেখে  যেকোনো ব্যাটসম্যানের মাইন্ডিং করে, সেই অনুযায়ী ডেলিভারি দেওয়াটা তার খুব বড় একটা দক্ষতা ছিল. পুরো ক্যারিয়ারে যতটা সফল তিনি তার চেয়ে কষ্টকর হচ্ছে তার ক্যারিয়ারের শেষটা. কারণ বারবার ইনজুরিতে পড়ার তাকে ইচ্ছা না থাকলেও রিটায়ার করতে হয়েছে কিন্তু টেস্ট এবং ওয়ান ডে ম্যাচের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ ভয়ঙ্কর বোলারদের তালিকায় তাকে এখনো মানুষ মনে রেখেছে.

 নাম্বার ৮ জেব জেফের।  তার বোলিং অ্যাকশনটাই ছিল একেবারেই আলাদা. উনি যেভাবে বল করতেন তাতে যেকোনো ব্যাটসম্যান তার বোলিং মোকাবিলা করত অনেকটা ভয়ে ভয়ে. উনিশশো চুয়াত্তর পঁচাত্তরের অ্যাসেট সিরিজে লিলি এবং জেফ এই দুজনেই ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যানদের তুলোধোনা করে দিয়েছিলেন. সেই সময় ইংল্যান্ড টিমে পৃথিবীর সেরা সেরা ব্যাটসম্যানরা খেলতো. কিন্তু জেসের ভয়ঙ্কর ডেলিভারি আর বোলিং অ্যাটাক এর সামনে সবাইকে সেদিন বাচ্চা মনে হয়েছিল.  সে কিরকম বল করার জন্য এগিয়ে আসছেন. তা কেউ বুঝতে পারতেন না   জেফ তার হাতকে রিড করতেই দিতো না কাউকে. আর এটাই ছিল জেফের একটি top secret. 

নাম্বার 7  ওয়াকার ইউনুস পাকিস্তান. Fast বোলার সবসময় batsman দের মাথায় target করে attack করতে বেশি পছন্দ করে.  পাকিস্তানকে বলা হয় first bowler এর কারখানা. আর walker english সেটাই প্রমাণ করে দিয়েছিলেন.  তার করা বল এখন পর্যন্ত সেরা ইয়র্কার্ডের তালিকায় আছে এবং থাকবেই. কিন্তু শুধু ইউওর কার্ডের এক্সপার্ট ট্রেনই না বরং বাউন্সারও ছিলেন দক্ষযোদ্ধা. ওয়ার্কার ইউনেসের যে বাউন্সারটি সবচেয়ে বেশি মনে করা হয় যে টি তিনি শচীন টেন্ডুলকারকে দিয়েছিলেন. শচীন তখন মাত্র ষোলো বছরে পা দিয়েছিলেন. এই bouncer টি শচীনের ফেস হিট করেছিল. খুব ভালো করে জানতেন ঠিক কখন ইউর্কার করতে হবে আর ঠিক কখন বাউন্সার ব্যাটসম্যানকে ধরাশায়ী করতে হবে. ওয়ার্কারের কেরিয়ারের শুরুতেই অনেক বিশেষজ্ঞ মেনে নিয়েছিলেন পৃথিবীর সবচেয়ে ভয়ংকর বোলার হতে যাচ্ছেন ওয়ার্কার ইউনিট. সত্যি সেটাই হয়েছিল.

 নাম্বার 6  ব্রেড লী  batsman দের face এর ভূগোল পাল্টে দিতে তার মতো এখন পর্যন্ত কেউ ক্রিকেটে আসেনি. Breatly তার speed এবং bowling দিয়ে batsman দের আহত করার পরিচিতি পেয়েছিলেন

নাম্বার ৫  একসময় ওয়েস্ট ইন্ডিজ দলের পেস অ্যাটাক এর একজন সিপায়ী ছিলেন rovers. ইনিও একজন ভয়ঙ্কর বোলার হিসেবে ইতিহাসে নিজের নাম লিখিয়েছেন. এর কারণ Rovers কখনো এটা চিন্তা করত না তার সামনে কত নামিদামি batsman দাঁড়িয়ে আছে. তার একমাত্র লক্ষ্য ছিল প্রথম Bollywood নেওয়া.fiveল slow delivery দিয়ে ব্যা কে বোকা বানানো প্রতিটি বলার জন্য common একটা ব্যাপার. কিন্তু এই slow delivery র আবিষ্কারক. অবশ্য তার বলের গতির কোনো অভাব ছিল না. কিন্তু তারপরেও তিনি slow delivery করে batsman দেরকে বোকা বা এতই বেশি পছন্দ করতেন, ওয়েস্ট ইন্ডিজ টিমের এই বলার ক্রিকেট ইতিহাসে কালো অন্ধকার নামে বেশি পরিচিত.

নাম্বার ৪ লেলি অস্ট্রেলিয়া. জেঠা জনের নাম বলার সময় আমি ইতিমধ্যেই ডেনিস লিংটির নাম বলে ফেলেছি. আপনি হয়তো বুঝে গেছেন এই ফার্স্ট বোলার কেন আমাদের লিস্টে রয়েছে? লিলি জেভ থমসনের সাথে মিলে ইংল্যান্ড এবং ওয়েস্ট ইন্ডিজের ব্যাটসম্যানদের নাকানিচোবানি খাইয়েছেন বারবার মাত্র তেরো বছরের ছোট carrier এ লিলি তিনশো পঞ্চান্ন উইকেট স্বীকার করেছিলেন. আর এই উইকেট স্বীকারের জন্য তাকে খেলতে হয়েছে সত্তরটি টেস্ট ম্যাচ. লিলির গড় এবারে ছিল তেইশ. কিন্তু এভারেজ ছিল বেশি . কিন্তু বিশেষ ভাবে মেনশন করতে হবে একটি কথা সেটা হচ্ছে ইনি প্রায় তিরিশ বার পাঁচ উইকেট করে নিয়েছিলেন. লিলি যখন বোলিং করতো তখন যেকোনো ব্যাটসম্যান তার মোকাবেলা করতে ভয় পেত. লিলির স্বপ্ন ছিল সে একদিন ডন ব্র্যান্ডম্যানের উইকেট স্বীকার করবেন. কিন্তু এটা অসম্ভব ছিল কারণ দুজনেই অস্ট্রেলিয়া দলের হয়ে ম্যাচ খেলতেন.

 নাম্বার থ্রি মাইকেল হোল্ডিং, ওয়েস্ট ইন্ডিজ. ওয়েস্ট ইন্ডিজ যখন পুরো পৃথিবী সবচেয়ে ভয়ঙ্কর পেস attack নিয়ে মাঠে নামতো তখন সেই পেস attack এর শিবিরের, দরজা সামলাত michael holding. সেই সময় speed পরিমাপের মিটার ছিল না. তাই তার বলের গতি মাপার সম্ভাবনা নেই. তা নাহলে মাইকেল hol ইতিহাসের সেরা সর্বোচ্চ গতির পেস বোলার হয়ে থাকেন. ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে তখন পাঁচজন qualityfull পেস বোলারের একটা শিবির ছিল. কিন্তু মাইকেল হোল্ডিং ছিল এই শিবিরের মধ্যমণি. পৃথিবীর সেরা ব্যাটসম্যান ডন, ব্র্যাটম্যান বলেছিলেন, মাইকেলের সামনে ব্যাট করা মানে মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়াই করার মত. হোল্ডিং এর বলের সবচেয়ে বিশেষ দিক ছিল তার accuracy. যেটা সব পেস bowler দের কাছে থাকে না. হোল্ডিং ভালো করেই জানতো তার বলের গতি আছে.  হোল্ডিং এই কাজটি খুব ভালোভাবেই করেছিলেন.

 নাম্বার ২ শোয়েব আখতার পাকিস্তান. অনেক লোক বলতো একুশ শতকে হয়তো কোনো কোয়ালিটি পেস bowler আসবে না. কিন্তু সেই সময় ক্রিকেট মাঠে ঝড় তুলেছেন শোয়েবাক্তার রাহুল পিন্ডি এক্সপ্রেস নামে বিখ্যাত শোয়েব আখতারের কেরিয়ার জুড়ে ছিল নানা রকম আলোচনা এবং সমালোচনা. আখতার পৃথিবীর দৃষ্টিতে তখন আসেন যখন তিনি সত্যি এবং এর মত বিখ্যাত লিজেন্ডারি ব্যাটসম্যানদের লাগাতার আউট করেছিলেন. আক্তার তাঁর পুরো ক্যারিয়ারে অনেক ব্যাটসম্যানকে রিটায়ার হার্ড করেছিলেন. সব সময় নিজের পেস অ্যাটাকের বলের গতি প্রদর্শন করতেই বেশি মজা পেতেন তিনি। আর তিনি  ইতিহাসের সবচেয়ে দ্রুতগতির বলটি করেছিলেন যার গতি ছিল ৬১.৩ কি.মি per hour 

লিস্টের এক নম্বর জায়গা দেওয়া হয়েছে হারলড. এনার নাম হয়তো আপনি এর আগে কখনোই শোনেননি. কেননা ইনি বেশি underrated বলার ছিলেন কিন্তু বলে রাখা ভালো ইনি সবচেয়ে ভয়ঙ্কর বোলার ছিলেন ক্রিকেটে হারল সর্ব  নিয়ে কাজ করেছিলেন. তার প্রথম অ্যাসেড সিরিজেই তিনি দুজন অস্ট্রেলিয়ান ক্রিকেটারের ক্যারিয়ার পুরো ধ্বংস করে দিয়েছিলেন. প্যারলড এই সিরিজেই সার ডন ব্র্যান্ডম্যানকে টানা চারবার আউট করেছেন. হারলড এই সিরিজে চার টেস্ট ম্যাচে তেত্রিশ জন ব্যাটসম্যানকে আউট করেছেন. বোলিং ছিল অনেক বেশি aggressive quality. তার বোলিং এর জন্য তাকে অস্ট্রেলিয়ার নিউজ পেপার Asses এর ডেমন বলে হেডলাইনে নিউজ করেছিল. যদিও হেরলডের ক্যারিয়ার খুব বেশি দীর্ঘ হয়নি. তবে মাত্র চার থেকে পাঁচ বছর নিজের ক্যারিয়ারকে চালিয়ে গেলে ক্রিকেটের প্রতিটি রেকর্ড তার দখলে থাকতো. পোস্টে কোনো বানান ভুল থাকলে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আজ এতটুকু দেখা হবে নতুন পোস্টে।              

Post a Comment

0 Comments