(📌📌Dear readers, for the convenience of your reading, we have uploaded an Post on our website in two languages. English & other languages
প্রিয় পাঠকগণ আপনাদের পড়ার সুবিধার্থে আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা একটি পোষ্ট বা আর্টিকেল দুটি ভাষায় আপলোড করে থাকি । ইংরজি & বাংলা)
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ , প্রিয় পাঠকগণ কেমন আছেন ? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন । আজ আমরা আলোচনা করব
আচ্ছা বন্ধুরা আপনারা কখনো ভেবেছেন, পৃথিবী থেকে যদি মানুষের অস্তিত্ব পুরোপুরি মুছে যায়, তাহলে কি হবে? শুনতে বোকা বোকা মনে হলেও, এর উত্তর কিন্তু অনেক adventures হতে চলেছে. আপনারা একবার ভাবুন না, হঠাৎ যদি গাড়িঘোড়ার আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়, কারখানাগুলো নিস্তব্ধ হয়ে যায়. বাবা মায়ের সন্তানকে বকা শব্দ বন্ধ হয়ে যায়. অথবা প্রেমিক প্রেমিকার ঝগড়ার আওয়াজ বন্ধ হয়ে যায়. তাহলে চারিদিকে কেমন একটা শূন্যতা বিরাজ করবে. কি তাইতো? শুধু তাই নয়,
আরো দেখুন ::: মিশরীয়রাই তিনশো পঁয়ষট্টি দিনে এক বছরের ক্যালেন্ডার আবিষ্কার করেছিল. এইটা তারা করেছিল নীল নদের বার্ষিক ...! -------Alhadi HB
আমাদের পৃথিবী থেকে চলে যাওয়ার পর, এমন আরো অনেক কিছু হবে যা হয়তো আপনারা স্বপ্নেও কখনো কল্পনা করেননি. তাহলে বন্ধুরা আজকের এই ভিডিও তে আমি আপনাদের এটাই বলব যে মানুষ পৃথিবী থেকে পুরোপুরি উধাও হয়ে গেলে পৃথিবীর উপরে কি কি প্রভাব পড়বে ❓
তাহলে চলুন শুরু করা যাক. এই বিষয়ে কথা বলার আগে আপনাদের একটা কথা মনে করিয়ে দিই আর সেটা হলো আমরা কিন্তু শুধুমাত্র মানুষের হঠাৎ বিলুপ্ত হয়ে যাওয়া নিয়ে কথা বলছি. এক্ষেত্রে কিন্তু উদ্ভিদ এবং প্রাণী জগত প্রকৃতির মধ্যেই থাকছে.
দু হাজার সাত সালে ঠিক এমনই একটা concept এর উপরে ভিত্তি করে একটা সিনেমা মুক্তি পেয়েছিল যার নাম ছিল I am legend. সেখানে দেখানো হয়েছিল গবেষণা চলাকালীন একটা ভীষণ ক্ষতিকারক ভাইরাস ছড়িয়ে পড়ে. যা শুধুমাত্র মানুষের জন্যই বিপদজনক. আর আর সেই ভাইরাসের কবলে পড়ে সমস্ত মানবজাতির জীবন শেষ হয়ে যায়. আর অদ্ভুত বিষয় হলো দুহাজার কুড়ি সাল থেকে এমনই একটা ভাইরাস কিন্তু আমাদের চারপাশে ঘুরে বেড়াচ্ছে.
যার নাম করোনা ভাইরাস. মানুষ মানুষ বিলুপ্ত হওয়ার পর সময় অনুযায়ী পৃথিবীতে যা যা ঘটবে চব্বিশ থেকে আটচল্লিশ ঘণ্টা পর মানুষ বিলুপ্ত হওয়ার চব্বিশ থেকে আটচল্লিশ ঘণ্টা পরে. সবার প্রথমে পৃথিবীর আলোর উপর প্রভাব পড়বে. কারণ ধীরে ধীরে গোটা বিশ্বে অন্ধকার ছড়িয়ে পড়বে. কারণ থা কারণ থার্মাল পাওয়ার প্লান্ট এবং ডিজেল পাওয়ার প্লান্টে হুয়েল দেওয়ার মতো কেউ থাকবে না. এই সময়ের মধ্যে এর থেকে বেশি তেমন কিছু প্রভাব দেখা যাবে না.
আটচল্লিশ থেকে বাহাত্তর ঘন্টা পর. এবার অন্ধকার আসতে আসতে নিজের রূপ দেখাতে শুরু করবে. কারণ ইতিমধ্যেই পাওয়ার ব্ল্যাক আউট হয়ে গেছে. গোটা বিশ্বে মোট চারশো পঁয়ত্রিশটা নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্ট আছে. যা কন্ট্রোল করার জন্য কুলিং টাওয়ারের জলের প্রয়োজন হয়. আর তার জন্য জল তোলায় পাম্পের সাহায্যে যা কারেন্টের মাধ্যমে চলে.
আর কারেন্ট ছাড়া নিউক্লিয়ার স্টেশনের তাপমাত্রা বেড়ে যায়. ফলে ইউরেনিয়াম গোলে আগুনে পরিণত হয়. আর বাড়তে বাড়তে ছাদ ফাটিয়ে বেরিয়ে আসবে. স্ট্রং টিয়াম নাইন্টির পার্টিক্যাল এই সময় বায়ুমণ্ডলে ছড়িয়ে পড়তে শুরু করবে. এবং মেঘে পরিণত হবে. আর এবার সেই পাওয়ার প্লান্ট থেকে radiation ছড়িয়ে পড়তে শুরু করবে. আর বন্ধুরা একটা নিউক্লিয়ার radiation পুনরায় স্বাভাবিক তাপমাত্রায় আসতে কুড়ি হাজার বছরেরও বেশি সময় লাগে.
যার সব থেকে বড় উদাহরণ হলো রাশিয়ার চেন্নবীল. যা ঊনিশশো ছিয়াশি সালে ফেটেছিল. আর সেখানকার অবস্থা আজও বিপদজনক. আর যদি চারশো পঁয়ত্রিশটা নিউক্লিয়ার পাওয়ার প্লান্টই একসাথে ফেটে যায়. তাহলে কি অবস্থা হবে? নিশ্চয়ই আপনার আন্দাজ করতে পারছেন. এক সপ্তাহ পর বন্ধুরা পৃথিবীর ছোট বড় সব শহরেরই মানুষ তাদের জলের প্রয়োজন মেটাতে মাটিতে গর্ত করে জল বের করে.
যার ফলে একটা ভারসাম্য বজায় থাকে. মাটির নিচের জলের স্তর কখনো বিস্ফোরিত হয়ে বেরিয়ে আসে না. কারণ সেটা একটা রাস্তা খুঁজে পাই. এবার যদি মানুষ না থাকে তাহলে তো স্বাভাবিক ভাবেই মাটির নিচের জলের স্তর বাড়তে থাকবে. যার ফলে মাটিতে যে সমস্ত প্রাণী বসবাস করে যেমন ইঁদুর, সাপ ইত্যাদি. তারা বাইরে বেরিয়ে আসতে শুরু করবে.
আর যেহেতু ইঁদুরের সংখ্যা অনেক দ্রুত বাড়ে তাই পুরো শহরে তারা ছড়িয়ে পরবে. বোরো বোরো shopping mall, super market এ তারা আক্রমণ চালাবে. আর এইভাবে ক্রমাগত নিজেদের খিদে মেটাবে. যার ফলে ইঁদুরের সংখ্যায় তো বেড়ে যাবে যে তারাই রাজত্ব করবে. একমাস পর. যেহেতু এরোপ্লেন মোটরসাইকেল এবং সমস্ত পরিবহণ মাধ্যম বন্ধ থাকবে. ফলে কোন প্রকার দূষণ হবে না.
আর এবার প্রকৃতি নিজেকে পুনরুদ্ধার করতে শুরু করবে. আপনারা তো সকলেই জানেন যে পৃথিবীর রিকভারি স্পিড খুব বেশি. উদাহরণস্বরূপ দু হাজার কুড়ি সালে যখন ভারতে প্রথম লকডাউন শুরু হয়েছিল তখন মাত্র এক মাসের মধ্যেই কোন গাড়ি ঘোড়া না চলার কারণে পাঞ্জাব থেকে হিমালয় দেখা যাচ্ছিল. হ্যাঁ বন্ধুরা পাঞ্জাবের মানুষ তাদের বাড়ির ছাদ থেকে হিমালয় পর্বতের অপূর্ব দৃশ্য দেখতে পেত.
কিন্তু বন্ধুরা এবার এটা চূড়ান্ত level এর হবে. কারণ এবার তো কোনরকম দূষণই থাকবে না. আর তিন থেকে চার মাসে বায়ুমণ্ডল এতটাই পরিষ্কার হয়ে যাবে যে আপনি খালি চোখেই গোটা মহাকাশ দেখতে পাবেন. কিন্তু দুর্ভাগ্যবশত সেই সময় আমরা কেউ বেঁচে থাকবো না. এইসব দেখার জন্য. আর বন্ধুরা আমরা চলে যাওয়ার কয়েক মাস পরে মানুষের পোষ্য প্রাণীদের মৃত্যু হতে শুরু করবে. কারণ পোষ্যপ্রানীরা নিজেরা নিজেদের যত্ন রাখতে পারবে না.
এক বছর পর পৃথিবী থেকে মানুষ বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ার এক বছর পরে কংক্রিটের বিল্ডিং ভেঙে পড়তে শুরু করবে. কিছু ইমারত টিকে থাকলেও বাড়ন্ত গাছ এবং জঙ্গলের সামনে সেগুলো খুব বেশিদিন টিকতে পারবে না. ধীরে ধীরে অশ্বত্থ জাতীয় গাছ পুরো শহরকে ঘিরে ধরবে. আর তাদের শিকড় এতদূর ছড়িয়ে পড়বে যে কংক্রিটের বিল্ডিং ভাঙতে শুরু করবে. আর দেখতে দেখতে সমস্ত বিল্ডিং ধ্বংস হয়ে যাবে.
তারপর মাটিতে মিশে যাবে. এমনকি রেলওয়ে স্টেশন এয়ারপোর্টগুলো এই অবস্থার হাত থেকে রক্ষা পাবে না. সেগুলো পুরোপুরি ধ্বংসস্তূপে পরিণত হবে. বছর পর গত দশ বছর ধরে রক্ষনাবেক্ষন এবং পরিষ্কার পরিচ্ছন্নতার অভাবে সমস্ত জায়গা গাছের শুকনো পাতায় ঢেকে যাবে. সমস্ত বিল্ডিং ভেঙে পড়বে.
এবং সেই বিল্ডিংগুলোর ক্লাস্টারের পার্টিকেল মাটিতে মিশে যাবে. ফলে পুরো মাটি অনৎপাদনশীল হয়ে যাবে. গোটা গোটা পৃথিবী জঙ্গলে পরিণত হবে যার কখনো আগের মতো হবে না. একে একে সমস্ত বন্যপ্রাণীরা এবার শহরের দিকে চলে আসবে. যেমন বাঘ সিংহ ইত্যাদি. এবার যেহেতু মানুষের কোন অস্তিত্ব নেই. তাই সামুদ্রিক প্রাণীদের জীবনও অনেক ফুলে ফেঁপে উঠবে. একটা রিপোর্ট অনুযায়ী প্রতিবছর মানুষের চাহিদার জন্য এক ট্রিলিয়নেরও বেশি মাছ মেরে ফেলা হয়.
তাই মানুষের বিলুপ্তির কারণে বন্যপ্রাণীদের পাশাপাশি সামুদ্রিক প্রাণীরাও অনেক বিস্তার লাভ করবে. পাঁচশো বছর পর মানুষের বিলুপ্তির পাঁচশো বছর পর পৃথিবীতে আর কোন শহরেরই অস্তিত্ব থাকবে না. সমস্ত বিল্ডিং তখন মাটি হয়ে যাবে. যদিও পাথরের তৈরি কিছু স্থাপত্য তখনও সুরক্ষিত থাকবে. বন্ধুরা এখানে ভীষণ ইন্টারেস্টিং একটা ঘটনা ঘটবে. যত পোশাক প্রাণী আছে অর্থাৎ কুকুর বা বিড়াল যদি তারা কোনোমতে সেই সময় বেঁচে যায় তাহলে তারা এবার devolution এর দিকে এগিয়ে যাবে.
হ্যাঁ বন্ধুরা revolution এর উল্টোটা হলো devolution. এবার ধীরে ধীরে তারা তাদের পূর্বজদের আকারে ফিরে যাবে এবং পুনরায় তাদের মতো হিংস্র শিকারিতে পরিণত হবে. এক হাজার বছর পর মানুষের বিলুপ্তির এক হাজার বছর পরে দীর্ঘ কয়েকশো বছর ধরে কার্বনডাইঅক্সাইড পরিবেশে নামেশাই সেটা মেঘের আকার নেবে.
📌তথ্যটি সবাইকে জানাতে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন। প্রিয় পাঠকগণ এখানে কোন ধরনের বানান ভুল ত্রুটি থাকলে সুন্দর ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন , পাশে থাকা কালো বেল আইকন এ ক্লিক allow button এ ক্লিক করে রাখতে পারেন । 🙏🙏 অথবা follow বাটনে ক্লিক করে follow দিয়ে রাখেন , যাতে আমাদের প্রত্যেকটি পোস্ট আপলোড করার সাথে সাথে আপনি পেয়ে যান । সবাইকে ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ
Dear readers, if there is any kind of spelling mistake here, you will see it with beautiful forgiveness. Everyone will be fine and healthy, you can click on the black bell icon next to the allow button. 📌 Or click follow button and keep following, So that you get as soon as you upload each of our posts. Thank you all
0 Comments