মিশরীয়রাই তিনশো পঁয়ষট্টি দিনে এক বছরের ক্যালেন্ডার আবিষ্কার করেছিল. এইটা তারা করেছিল নীল নদের বার্ষিক ...! -------Alhadi HB

(📌📌Dear readers, for the convenience of your reading, we have uploaded an Post on our website in two languages. English & other languages 

প্রিয় পাঠকগণ আপনাদের পড়ার সুবিধার্থে আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা একটি পোষ্ট বা আর্টিকেল দুটি ভাষায় আপলোড করে থাকি । ইংরজি & বাংলা)


আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ , প্রিয় পাঠকগণ কেমন আছেন ? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন । আজ আমরা আলোচনা করব 


The Egyptians invented a calendar of three hundred and sixty-five days. This is what they did in the annual Nile River...! -------Alhadi HB মিশরীয়রাই তিনশো পঁয়ষট্টি দিনে এক বছরের ক্যালেন্ডার আবিষ্কার করেছিল. এইটা তারা করেছিল নীল নদের বার্ষিক ...! -------Alhadi HB




  নীলদদ ফারাও পিরামিড মোমি আর প্রাচীন সভ্যতার ইতিহাস বিজড়িত দেশ মিশর. নীল নদের তীরে অবস্থিত মিশরের প্রতিটি জায়গায় জড়িয়ে আছে প্রাচীন ইতিহাসের গন্ধ. তেমনি ভাবে এই প্রাচীন দেশ সম্পর্কে আছে কিছু মজার তথ্যও.


 এই মিশরীয়রাই তিনশো পঁয়ষট্টি দিনে এক বছরের ক্যালেন্ডার আবিষ্কার করেছিল. এইটা তারা করেছিল নীল নদের বার্ষিক বন্যার সময় নির্ণয় করার জন্য. পৃথিবীর সবচেয়ে পুরাতন পোশাক পাওয়া গেছে এখানেই। যা প্রায় পাঁচ হাজার বছরের পুরাতন। 


এইটা কিন্তু অত্যন্ত চমকপ্রদ একটা ব্যাপার। তাই নয় কি? হতে পারে বিশ্বের প্রথম ফ্যাশন হাউস এখানেই ছিল আমি আশ্চর্য হবো না যদি সেই সময় তাদের নিজস্ব কোনো ফ্যাশন ব্র্যান্ডও থেকে থাকে দা গ্রেট পিরামিড কিন্তু ক্রীতদাসদের দিয়ে তৈরি করিয়ে নেওয়া হয় নি অনেক মানুষই বিশ্বাস করেন যে মিশরের পিরামিড ক্রীতদাসদের দিয়ে তৈরি করিয়ে নেওয়া হয়ে ছিল. কথাটা কিন্তু পুরোপুরি সত্যি না. 



তারা আসলে বেতনভুক্ত শ্রমিক ছিল. এবং যেসব শ্রমিক ওই কাজটি করতে গিয়ে মারা গিয়েছিল তাদের প্রত্যেককে পিরামিডের কাছাকাছি কবরস্থানে সম্মানের সাথে দাফন করা হয়েছিল. বৃহত্তর কাহিরু নগরী আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তম শহর. আনুমানিক দুই কোটি জনসংখ্যা এবং পাঁচশো বর্গকিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্মৃত কাইরও পুরো আফ্রিকা এবং মধ্যপ্রাচ্যের বৃহত্তম শহর. সেই প্রাচীনকাল থেকেই দেশটির প্রত্যেকটি শহরের আলাদা আলাদা পছন্দের দেবতা আছে. হ্যাঁ বিষয়টি সত্যি.


 প্রাচীন মিশরীয়দের এত বেশি দেবতা ছিল যে আক্ষরিক অর্থেই প্রত্যেকটি শহরের তাদের নিজস্ব প্রিয় দেবতা ছিল. এই মিশরে পৃথিবীর অন্যতম বৃহত্তম বাধা অবস্থিত. আসমান হাইডেন বিশ্বের বৃহত্তম বাধ. যেটি পৃথিবীর দীর্ঘতম নদী নীল নদের প্রচন্ড জলরাশিকে নিয়ন্ত্রণের জন্য নির্মিত. তোঁতেন খামিন ছিলেন প্রাচীন মিশরকে শাসন করা সবচেয়ে কম বয়সী ফারাও. প্রাচীন মিশরীয়রা প্রায় এক হাজার দেবদেবীর পূজা করতেন. তাদের এমনকি বিয়ারেরও দেবী ছিল.


 যদিও বিয়ার ছিল প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতার অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ অংশ. প্রাচীনকালে সবাইকে মৃত্যুর পর মুমি বানানো হতো না. মানুষ মারা গেলে তাদের প্রচলিত পদ্ধতিতে সৎকার করা হতো. আর মমি করা হতো সবচেয়ে মর্যাদাবান মানুষদের. কেননা মোমি তৈরিকরণ প্রক্রিয়া ছিল অত্যন্ত জটিল এবং সময় সাপেক্ষ. 


প্রাচীন মিশরীয় নারী এবং পুরুষ উভয়ই মেকআপ ব্যবহার করতেন. যদিও বর্তমানে মেকআপ শব্দটি মেয়েদের সাথেই সবচেয়ে বেশি যায়. কিন্তু প্রাচীন মিশরীয় নারী এবং পুরুষ উভয়ই মেকআপ নিতেন. the great পেরামিটের তাপমাত্রা সবসময়ই বিশ ডিগ্রী সেলসিয়াস থাকে. এটি অবশ্যই প্রাচীন মিশর সম্পর্কে সবচেয়ে অবাক করা তথ্য. তারা এমন একটি কৌশল আবিষ্কার করতে পেরেছিল যা পিরামিডের তাপমাত্রাকে একটি নির্দিষ্ট জায়গায় স্থির রাখে. অনেকটাই আমাদের রাঁধুনিকে আর conditioner এর মতো. মিশর একটি গ্রীষ্মমণ্ডলীয় দেশ.



 দেশটিতে গ্রীষ্মকালের তাপমাত্রা অনেক সময় চল্লিশ ডিগ্রি ছাড়িয়ে যায়. কিন্তু পিরামিডের ভেতরে তাপমাত্রা সেই বিশ ডিগ্রী সেলসিয়াসই থাকে. প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা প্রায় তিন হাজার বছরেরও বেশি সময় ধরে স্থায়ী ছিল. মানব ইতিহাসের সমস্ত সভ্যতার মধ্যে প্রাচীন মিশরীয় সভ্যতা সবচেয়ে সফল এবং দীর্ঘস্থায়ী ছিল. তারা টুথপেস্ট এবং কাগজের পাশাপাশি তালা চাবি ও আবিষ্কার করেছিলো. বিখ্যাত মিশরীয় রানী প্রিয় পেট্রা মিশরীয় ছিলেন না. তিনি গ্রিক মেসি ডোনিয়ান বংশধর ছিলেন. 


এখানে অনেক সময় পশুর পাখিকেও মমি বানানো হতো. প্রাচীন মিশরীয়রা বিড়ালকে পবিত্র প্রাণী বলে মনে করত. springs তৈরী করা হয়েছিল পিরামিডের রক্ষক হিসেবে. প্রাচীন মিশরীয়রা পাথরের তৈরি বালিশের উপর ঘুমাত.  



📌তথ্যটি সবাইকে জানাতে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন। প্রিয় পাঠকগণ এখানে কোন ধরনের বানান ভুল ত্রুটি থাকলে সুন্দর ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন , পাশে থাকা কালো বেল আইকন এ ক্লিক allow button এ ক্লিক করে রাখতে পারেন । 🙏🙏 অথবা follow বাটনে ক্লিক করে follow দিয়ে রাখেন , যাতে আমাদের প্রত্যেকটি পোস্ট আপলোড করার সাথে সাথে আপনি পেয়ে যান । সবাইকে ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ 


Dear readers, if there is any kind of spelling mistake here, you will see it with beautiful forgiveness. Everyone will be fine and healthy, you can click on the black bell icon next to the allow button. 📌 Or click follow button and keep following, So that you get as soon as you upload each of our posts. Thank you all 

Post a Comment

0 Comments