চীনকে কেন 'ড্রাগনের দেশ' বলা হয়? চীনে পড়াশোনা এবং আন্ডারগ্রাজুয়েট সম্পর্কে বিস্তারিত(সুবিধা/অসুবিধা) ।-------Alhadi HB

 

(📌📌Dear readers, for the convenience of your reading, we have uploaded an Post on our website in two languages. English & other languages 

প্রিয় পাঠকগণ আপনাদের পড়ার সুবিধার্থে আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা একটি পোষ্ট বা আর্টিকেল দুটি ভাষায় আপলোড করে থাকি । ইংরজি & বাংলা)


আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ , প্রিয় পাঠকগণ কেমন আছেন ? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন । আজ আমরা আলোচনা করব 



চীনকে কেন 'ড্রাগনের দেশ' বলা হয়?

ড্রাগন 🐉🐲🐉


শুধু চীন কেন, অনেক দেশেই শক্তি সামর্থের প্রতীক হিসেবে ড্রাগন ব্যবহার করা হয়। নতুন শিক্ষার্থীদের জন্য সে সব দেশের ড্রাগন প্রতীক সম্পর্কে আলোচনা করা হলো।


চীন


সাম্রাজ্যের যুগে চিনের সম্রাটরা তাদের শক্তি ও ক্ষমতার প্রতীক হিসেবে সাধারণত নিজেদের ড্রাগন হিসেবে চিহ্নিত করতেন। চীন দেশে অত্যন্ত বিশিষ্ট ব্যক্তিবর্গকে ড্রাগন হিসেবে আখ্যায়িত করা হয়। যাদের কোন উল্লেখযোগ্য অবদান থাকে না তাদের পোকা-মাকড় বা নিম্ন স্তরের প্রাণী হিসেবে চিহ্নিত করা হয়।



চীন দেশের ড্রাগন


কিংবদন্তি অনুযায়ী চীন দেশের ইয়ান সাম্রাজ্যের পরাক্রমশালী সম্রাটের জন্ম হয় তার মায়ের সাথে পৌরাণিক ড্রাগনের সাথে টেলিপ্যাথির মাধ্যমে। চীনারা ইয়ান সাম্রাজ্যের সম্রাটদের বংশধর হিসেবে দাবি করে থাকে। এই কারণে বলা হয় হলুদ ড্রাগনের দেশ।


ভুটান


বাংলাদেশের অদূরে হিমালয় পর্বতমালার পাদদেশে ক্ষুদ্র রাষ্ট্রকে বলা হয় Land of Thunder dragons. ভুটানে অহরহ প্রচন্ড শব্দ সহকারে আকাশের বুক চিরে বজ্রপাত হয়। ভুটানিরা বিশ্বাস করে কোন এক ড্রাগনের নিঃসৃত অগ্নিশলাকা হতে এসব বজ্রপাতের উৎপত্তি হয়। এই কারণে তারা তাদের দেশকে বলে Druk Yul অর্থাৎ The Land of the Thunder Dragon".



Thunder dragon Bhutan


ভিয়েতনাম


সমুদ্র বেষ্টিত ভিয়েতনাম চিহ্নিত করা হয় The land of the blue dragons. কৃষি কাজের জন্য প্রয়োজনীয় আশীর্বাদ হিসেবে বৃষ্টির প্রতীক হিসাবে ভিয়েতনামের লোকজন তাদের দেশকে নীল ড্রাগন হিসেবে চিহ্নিত করে। এ প্রতীক দ্বারা বুঝানো হত সম্রাটের ক্ষমতা, বিশ্বব্রহ্মাণ্ড এবং প্রগতি।

চীনে পড়াশোনা এবং আন্ডারগ্রাজুয়েট সম্পর্কে বিস্তারিত(সুবিধা/অসুবিধা)


চীনে এত বেশি বিদেশি শিক্ষার্থী আকৃষ্ট হওয়ার কারণও আছে অনেক। সে বিষয়ে আলোচনা করতে গেলে প্রথমেই আসে দেশটির উন্নত শিক্ষাব্যবস্থা, শিক্ষার সুন্দর পরিবেশ, চীনের বন্ধুভাবাপন্ন সংস্কৃতির কথা। এসব দিক বিবেচনা করলে চীনের উচ্চশিক্ষা গ্রহণে আপনার আগ্রহ বাড়বেই। কিন্তু সম্পূর্ণ ভিন্ন একটি দেশে গিয়ে পড়াশোনা করার ঝক্কিটাও কম নয়। চীনে উচ্চশিক্ষার জন্য যেতে শিক্ষার্থীরা প্রথমেই যেসব সমস্যার মুখোমুখি হন, সেটি হলো প্রয়োজনীয় তথ্যের অভাব। কীভাবে সেখানে যাবেন, কোথায় পড়বেন, কীভাবে ভর্তি হবেন, পড়াশোনার খরচ কেমন, দ্রব্যমূল্য- এসব জানতে গিয়ে পড়ুয়াদের প্রচুর কাঠ-খড় পোড়াতে হয়।


সুদীর্ঘ বছরের ঐতিহ্যকে ধারণ করে চীনের শিক্ষা ব্যবস্থা প্রতিনিয়ত জনপ্রিয়তার শীর্ষে আরোহণ করছে।আর্ন্তজাতিক শিক্ষার্থীদের পছন্দের শীর্ষ তালিকায় অবস্থান করছে চীন। চীন ও বাংলাদেশের মধ্যে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের সাথে সাথে আরো বেশি বাংলাদেশী ছাত্র- ছাত্রীরা চীনে অধ্যয়ন করতে যাচ্ছে। বাংলাদেশি ছাত্র -ছাত্রীদের জন্য একটি আকর্ষণীয় গন্তব্যস্থল হিসেবে চীন জায়গা করে নিয়েছে বিগত কয়েক বছরে।২০১৯ সালে তা বহুগুনে বৃদ্ধি পেয়েছে, কেননা বর্তমানে ব্যাচেলর সম্পন্ন করে বিশ্বের ১ নাম্বার অর্থনীতির দেশ চায়নাতে রয়েছে স্থায়ীভাবে বসবাসের সূযোগ। আসন সংকট এর কারণে বাংলাদেশে পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের পচ্ছন্দসই বিষয়ে পড়া শোনার সুযোগ নষ্ট হয় অনেকেরই। গুণগতমান এবং খরচ এই দুইকে সামঞ্জস্যপূর্ণ করে উচ্চশিক্ষা নেয়াটা কষ্টকর হয়ে পরে। বাংলাদেশ, চীন সুসম্পর্কের ভিত্তিতে বিশ্বের অন্যতম সুপার পাওয়ার চায়না এদেশের শিক্ষার্থীর জন্য উচ্চশিক্ষার দরজা খুলে দিয়েছে। চীনের ইঞ্জিনিয়ারিং বিশ্ববিদ্যালয় গুলোতে রয়েছে স্কলারশীপ ফান্ড এর অধীনে১০০% টিউশন ফি ছাড়াই স্কলারশীপসহ ইঞ্জিনিয়ারিং পড়ার সুবর্ণ সুযোগ ।


চীনের বিভিন্ন মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি ও অধ্যয়নের ব্যাপারে বাংলাদেশ থেকে কনসালটেন্সী প্রদান করে এমন একটি প্রতিষ্ঠান উরমর Digi Edu Pro এর স্বত্বাধিকারী / সিইও মইনুল হক সাক্ষাতকালে জানান দীর্ঘদিন যাবত তিনি চীনে অধ্যয়নের ব্যাপারে পরামর্শসহ ভর্তি ও ভিসা সার্ভিস প্রদান করছেন । সিইও মইনুল হক বললেন,সঠিক জ্ঞান ও তথ্যের অভাবে অনেক সহজ সুযোগ কাজে লাগানো যায়না।বর্তমানে সবচেয়ে সহজে ও কম সময়ে চীনের স্কলারশীপ পাওয়া যায়।প্রতি বছর অনেক শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে চীনে স্কলারশীপ পান।চায়নাতে পড়তে যেতে চাইলে উরমর Digi Edu Pro সার্বিক সহযোগীতা করে থাকে কারণ আমরা চায়নার এডুকেশনকে সারা বিশ্বে সহজলভ্য করতে বদ্ধপরিকর। বাংলাদেশ চায়না সরকারের ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড প্রজেক্টের অন্তরভূক্ত হওয়ায় ব্যাপক স্কলারশিপ এর সুবিধা পাচ্ছে বাংলাদেশী ছাত্র – ছাএীরা। যেমন সিচুয়ান ইউনিভাসিটির মত ওয়াল্ড ক্লাস ইউনিভাসিটিতে ও পড়ার সুযোগ পাচ্ছে ফুল স্কলারশিপে। ওয়ান বেল্ট ওয়ান রোড ছাড়াও ইউনিভার্সিটি, প্রভিন্সিয়াল, কনফুসিয়াশ, চায়না গভার্ণমেন্ট স্কলারশিপ এর মতো প্রেষ্টিজিয়াস স্কলারশিপ রয়েছে। চীনে এভেইলাবল ভার্সিটি থাকার কারনে সাবজেক্ট পছন্দ ,ভর্তি, স্কলারশিপ সহভিসা পেতে সমস্যা হয় না।

📌তথ্যটি সবাইকে জানাতে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন। প্রিয় পাঠকগণ এখানে কোন ধরনের বানান ভুল ত্রুটি থাকলে সুন্দর ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন , পাশে থাকা কালো বেল আইকন এ ক্লিক allow button এ ক্লিক করে রাখতে পারেন । 🙏🙏 অথবা follow বাটনে ক্লিক করে follow দিয়ে রাখেন , যাতে আমাদের প্রত্যেকটি পোস্ট আপলোড করার সাথে সাথে আপনি পেয়ে যান । সবাইকে ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ 


Dear readers, if there is any kind of spelling mistake here, you will see it with beautiful forgiveness. Everyone will be fine and healthy, you can click on the black bell icon next to the allow button. 📌 Or click follow button and keep following, So that you get as soon as you upload each of our posts. Thank you all 

Post a Comment

0 Comments