বন্ধুরা আমাদের সোলার সিস্টেমের একমাত্র নক্ষত্রটি হলো সূর্য আর এই সূর্য পুরো সোলা সিস্টেমের টোটাল মাস্টার নাইনটি নাইন পয়েন্ট এইট সিক্স পার্সেন্ট দখল করে আছে. যখন আমাদের পৃথিবী কোথাও ওঠে তখন পৃথিবীর পঞ্চ বৃহত্তম গ্রহ. তার পরও আমাদের প্লান্ট এত ছোট যে একটা ষলো মণ্ডলের টোটাল মাস্টার মাত্র জিরো পয়েন্ট জিরো জিরো থ্রি পার্সেন্ট. যদিও আমরা সূর্য আর পৃথিবীর তুলনা করি তাহলে আমাদের সূর্যের ডায়ামিটার থার্টিন পয়েন্ট নাইন লক কিলোমিটার. যা আমাদের পৃথিবীর তুলনা একশো নয় গুণ বড়. আর এর মাস one point nine into ten to দেব thirty কেজি, এত ভরায়. আমাদের পৃথিবীর মধ্যে তিন লাখ তিরিশ হাজার গ্রহ খুব সহজে জায়গা করে নেবে.
যদি সহজ ভাবে বলতে যাই তবে সূর্যের সামনে আমাদের পৃথিবীর স্বাদ ঠিক ততটুকুই. যতটুকু. সামনে একটা পিপার ফাইট, কিন্তু কি হবে? যদিও পিঁপড়া হাতি হয়ে যায়, মানে যদি আমরা আমাদের পৃথিবীর সাইজকে তিন লাখ তিরিশ হাজার দিয়ে গুণ দেয় তাহলে কি হবে? কি হবে? যদি আমাদের পৃথিবীর সূর্যের সাইজে এ হয়ে যায়, আমাদের চারপাশে এমন অনেক মানুষ যারা সব সময় অভিযোগ করে যে আমাদের পৃথিবী এত ছোট কেন? মানে আমরা যদি Jupiter এর size এর প্ল্যানেটে থাকতে পারতাম তাহলে কত বড় হতো তাই না?
তাহলে চলুন আজ আমি আপনাদের জন্য পৃথিবীর সাইজ কে তিন লাখ তিরিশ হাজার গুণ বড় করে ও সূর্যের size এ বানিয়ে দেবো. এখন তো আপনারা খুশি হবেন তাই না? কিন্তু দাঁড়ান. এখানে একটা কিন্তু আছে. এখানে আমরা কেবল পৃথিবীর size টাই বড় করব. পৃথিবীতে থাকা রিসোর্স গুলো কিন্তু নয়, কেননা বাস্তবতা হলো আমরা অন্য কোন গ্রুহে যাচ্ছি না. আমরা এখানেই আমাদের বহু constrom করছি. তো এখানে আমাদের resource গুলোকে নিয়ে নয় ছয় করা কিন্তু একদমই ঠিক হবে না. বন্ধুরা আমাদের পৃথিবীর একাত্তর শতাংশ জুড়েই শুধু পানি আছে. যেহেতু আমরা আগে থেকেই বলেছি যে আমরা resource গুলো নিয়ে কোনো নয় ছয় করবো না,
তাই পৃথিবীর site in piece করার পর পানির ঠিক আকুল পরিমাণে থাকবে. তো এই পানি যেহেতু পৃথিবীর একাত্তর শতাংশ দূরে আছে. তো তখন বড় বড় সমুদ্র এমন লাগবে যে, জোরে বৃষ্টি হওয়ার ফলে রাস্তায় পানি জমে গেছে. নদী এমন লাগবে যে পানি জমেছে. এখন আপনি ভাবছেন যে এটাকে যত খুশি ততবড়ো করো. পানিতেও এখনো সেখানে ততটুকুই আছে. তাই না? তাহলে এত tension করার কি আছে?
হ্যাঁ. ঠিক তাই. কিন্তু এখানে যদি tension নেওয়ার জন্য একটি মাত্র প্রয়োজন থাকে বলবো বন্ধুরা এখানে আপনার সামনে অনেকগুলো সমস্যা আসতে চলেছে. যদি আপনি ছোটবেলার science কিছুটা হলেও মন লাগিয়ে পড়ে থাকেন, তাহলে অবশ্যই জানবেন যে successfully incuse করার ফলে everporation wait বা বাস্তুভূম প্রক্রিয়া পিস হয়ে যায়, মানে যখন আমরা water resource এরিয়া inpress করব তখন সূর্যের direct head বেশিরভাগ এরিয়া তে পড়বে,
আর পানীয় বাষ্প হয়ে যাবে. এই সময়ের মধ্যে পানিতে থাকা বড় বড় জীব মানে walls, অথবা সার, নৌকার মতো হয়ে যাবে. ড়ে এদের শরীর পারের নিচে থাকবে, বাকি অর্ধেক থাকবে, পানির উপরে. সূর্যের অতিরিক্ত হিট পরার কারণে পানির temperature high হয়ে যাবে. আর সমুদ্রের নীচে থাকা ওই animals গুলো চিরদিনের জন্য পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে যাবে. এখন এই প্রভাব কেবল পানিতে থাকা জীবের উপরেই পরবে না বরং মাটিতে থাকা জীবও অনেক বেশি হয়রানির শিকার হতে যাচ্ছে.
এখন স্পষ্ট কথা হল ভূমির এরিয়া বাড়ার ফলে সেটাও অনেক বেশি হতে যাচ্ছে. আর এর কারণে lander water এর মধ্যকার িডসটেন্স অনেক বেশি বেড়ে যাবে. এর জন্য মাটিতে থাকা প্রাণীদের প্রাণীর কাছে পৌঁছানোর জন্য অনেক বেশি ট্রাভেল করতে হবে. আর water resource এর আশেপাশেই নিজের প্রয়োজনের সব জিনিস খুঁজতে থাকবে. তো মাটিতে শুধু প্রাণীরাই থাকে না, সাথে আমরা মানুষরাও তো থাকে, এই দুয়ের মধ্যে তেমন কোনো পার্থক্য নেই, কিন্তু এই কথাতে কিলিয়ার যে আমাদের মানুষের সাথে হয়, প্রাণীদের তুলনা করলে অনেক প্রবলেম face করতে হবে.
সম্ভবত এখনও আপনাদের মধ্যে অনেক লোক ভাব যে মানুষের থাকার জন্য অনেক বেশি এরিয়া পাওয়া যাবে. প্রপার্টিস্পেক্ট কমে যাবে. ভিড় হওয়ার জায়গা শেষ হয়ে যাবে. আর সব জায়গায় আরামে হতে থাকবে. জায়গার পর জায়গা হবে. ওয়েল. এরকম তো হবেই. তো এটার জন্য আমাদেরও অনেক সেফটিফাইস করতে হবে. আপনি একটু ভাবুন. যদি আমরা পৃথিবীর সাইজ এত বেশি বাড়িয়ে দেই, তাহলে পৃথিবীর surface এর সোয়ালিয়া বা উর্বর মাটির যে layer আছে তা কতটা কমে যাবে? কেননা resource তো limited তাই না?
এখন এই মাটি থেকে উৎপাদিত খাদ্য থেকে আমরা এত বড় coplotion এর খাদ্য চাহিদা মিটিয়ে থাকে. কেননা এই দুনিয়াতে থাকা প্রত্যেকটি মানুষ directly বা immediately খাদ্য কোথা থেকে সংগ্রহ করে. প্ল্যান থেকে তাই না? এখন plant নিজের খাবার মাটি ছাড়া বানাতে পারে না. এখন সে যদি কোন খাবার বানাতে তবে কোনো human বা animal কেউ বাঁচতে পারবে না. Ultimately এর ফলাফল হবে এটা.
বন্ধুরা আজকে যখন আপনি একটি শহর থেকে অন্য শহরে যান, তখন আপনার কম সময়ে travel করতে হয়, আর আপনারও অনেক সময় কম লাগে. কেননা এই দুই শহরের ডিসটেন্স অনেক কম হয়ে থাকে, কিন্তু যদি পৃথিবী সূর্য সমান হয়ে যায়, তাহলে দুটি শহরের ডিসচার্জ আলটিমেটলি দুটি continental distance এ সমান হয়ে যাবে. মানে এক শহর থেকে অন্য শহরে যেতে অনেক বেশি টাইম লাগবে.
আর আমাদের পুরো দুনিয়ায় ঘোরার স্বপ্ন তো ছেড়েই দিতে হবে, এখন আমি আপনাদের feel conjumption আর কষ্টের কাছে নিয়ে আসতে চাচ্ছি, বন্ধুরা এই condition এর transportation অনেক বেশি বেড়ে যাবে, তো সেখানে অনেক feel লাগবে, আর অনেক টাকাও লাগবে, আর এ আমাদের natural response গুলো অনেক দ্রুত শেষ হয়ে যাবে, মানে আপনি যাই বলুন না কেন? প্রবলেম তো অনেক বেশি হবে. বন্ধুরা, যদি আমাদের পৃথিবীর side আর must incuse হয়, তাহলে এখানকার gravity অনেক বেশি বেড়ে যাবে.
বিজ্ঞানীদের মতে যদি পৃথিবীর যখন সূর্যের বরাবর হয়ে যায়, তো এর gravity ও আঠাশ গুণ বেড়ে যাবে. এর ফলে যা হবে তা হলো আর যদি আপনার ওজন একশো কেজি হয়, তখন আপনার ওজন হবে দুই হাজার আটশো কেজি. আর আপনার শরীর একটা বেলুড়ের মতো ফুলে যাবে. এখন gravity বেশি হলে টাইম ও slow হয়ে যাবে. আর আপনি বেশি সময় ধরে বেঁচে থাকতে পারবেন. কিন্তু এত বড় শরীর নিয়ে সম্ভবত এতদিন আপনার বেঁচে থাকতে ইচ্ছা করবে না.
এই পৃথিবীতে যত বড় উঁচু পাহাড় আছে তারা এই এক্সট্রা গ্রাভিটির মোকাবিলা করতে পারবে না. এখানে অনেক উঁচু দাসও পরে যাবে. তাহলে চলুন আমরা stage টা বড়ো করি. আর কথা বলি এর ফলে slow system এর ওপর কি প্রভাব পড়বে? বন্ধুরা আমি আপনাদের প্রথমেই বলেছিলাম, সূর্য আমাদের সোলা সিস্টেম এ ninety nine point eight six march দখল করে থাকে. কিন্তু সূর্য শারির দুটি object থাকে তাহলে সূর্য আর পৃথিবীর দুটোই ninety percent mass দখল করে নিবে.
তো এত বড় বৃহৎ আমাদের সোলা সিস্টেম এ নেই. তো এখন পৃথিবী আর সূর্য একই সাথে সিস্টেম এর মতো perform করবে, জাস্ট ইমাজিন করুন বন্ধুরা, সূর্য আর সূর্য সমান পৃথিবীর মাঝখানে মার্কারী আর ভেনাসের কি হতে চলেছে. তো এতে আমার মনে হচ্ছে না যে সে আমাদের ইমাজিন করার জন্য এডজাস্ট করতে পারবে?
এতে যদি massage এর কথা বলা হয় তাহলে এই মহাশয়ের কাছে একটা option ই থাকবে. যে এটা পৃথিবীর চারপাশে orbit করতে থাকবে. মানে আমাদের দ্বিতীয় চাঁদ হয়ে যাবে. আর যদি এটা না হয়. সম্ভবত marks ও খতম হয়ে যাবে. আমাদের একমাত্র natural satellite মানে চাদ এত বড় পৃথিবীর সাথে adjust করতে পারবে না. ফলে সে ধ্বংস হয়ে যাবে. Marso Jupiter মধ্যে থাকা astrologeed belt এও অনেক জ্বর glabetitional force লাগবে.
এতে পৃথিবীতে বৃষ্টি প্রতিদিন প্রতি ঘন্টায় লেগে থাকবে, তো এর ফলের জিপিটার বা shartoon এর মতো বড়ো বড়ো প্লানেটও নিজের audit কে stable রাখার জন্য অনেক বেশি পরিশ্রম করতে হবে. সোজা কথা যদি বলি তবে পুরো solar সিস্টেম ও লুটপাট হয়ে যাবে. আর এর শেষ উত্তর হলো পৃথিবীতে থাকা প্রাণী আর মানুষ. আমরা কেউ বাঁচতে পারবো না.
বন্ধুরা আমি এতক্ষণ যা কিছু বলেছে তা শুধুমাত্র বৈজ্ঞানিক ধারণার উপর করে আমি আপনাদের এ কথাগুলো বলেছি বা আপনার পড়েছেন। আল্লাহতালা সবকিছু ভালো বোঝেন তিনি যা করেন সবার ভালোর জন্যই করেন। আমাদের সবার উচিত মহান আল্লাহ তায়ালার কাছে প্রার্থনা করা আল্লাহ তায়ালা আমাদের এতো সুখে শান্তিতে থাকার একটি পৃথিবী। যা আমাদের জন্য ছোট নয় এবং বড় নয় একদম পারফেক্ট । আল্লাহর কাছে হাজারও শুকরিয়া জানিয়ে আজকের পোস্ট এখানে শেষ করছি। তাহলে আজ এই পর্যন্তই সবাই ভাল থাকবেন সুস্থ থাকবেন আর ভালো লেগে থাকলে শেয়ার করুন.আল্লাহ হাফেজ।
0 Comments