(📌📌Dear readers, for the convenience of your reading, we have uploaded an Post on our website in two languages. English & other languages
প্রিয় পাঠকগণ আপনাদের পড়ার সুবিধার্থে আমাদের ওয়েবসাইটে আমরা একটি পোষ্ট বা আর্টিকেল দুটি ভাষায় আপলোড করে থাকি । ইংরজি & বাংলা)
আসসালামু আলাইকুম ওয়ারাহমাতুল্লাহি ওয়াবারাকাতুহ , প্রিয় পাঠকগণ কেমন আছেন ? আশা করি আল্লাহর রহমতে সবাই ভাল আছেন । আজ আমরা আলোচনা করব
আনুমানিক ষোলশো কোটি বছর ডাইনোসর পৃথিবীতে শাসন করেছে. হয়তো এখনো শাসন করতো. যদি কিনা সাড়ে ছয় কোটি বছর পূর্বে একটি বিশাল আকৃতির ধুম.কেতু.
পৃথিবীর সাথে ধাক্কা না খেত. কিন্তু ডাইনোসারী শুধু আমাদের এই পৃথিবীতে সবচেয়ে ভয়ঙ্কর আর বিশাল আকৃতির জীব ছিল না. পরেও প্রাক ঐতিহাসিক হাজার হাজার প্রজাতি এই পৃথিবীতে দেখা গিয়েছে. যেগুলো অনেক ভয়ঙ্কর আর বিশাল আকৃতি হতো. আজ আমি এই post এ. তেমনই কিছু প্রাক ঐতিহাসিক জীব জন্তু সম্পর্কে আপনাদের বলবো.
number পাঁচ চালিকা there এই প্রাণীটিকে দেখলে আপনার কাছে মনে হবে ঘোড়া ঘুড়িলা পান্ডা আর জেব্রাকে একত্রিত করে এই প্রাণীটি বানানো হয়েছে. আসলে এটি একটি বিলুপ্ত হয়ে যাওয়ায় স্তন্যপায়ী জীব. এগুলো এক থেকে দেড় কোটি বছর পূর্বে এই পৃথিবীতে পাওয়া যেত. এই প্রাণীটির অবশিষ্ট সর্বপ্রথম উনিশশো শতাব্দীর দিকে পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যায়.
এটি এশিয়া, নর্থ, আমেরিকা, ইউরোপ, আফ্রিকাতে পাওয়া যেত. এই প্রাণীগুলো নয় ফিট উঁচু ছিল. এদের ওজন হতো এক টনির মতন. এগুলো দেখতে অনেকটা ঘোড়ার মতন ছিল. তবে অন্য জীবজন্তুর মতন এদের পায়ে কোনো ক্ষুর থাকতো না. সেই জায়গায় তাদের পায়ে থাবা থাকতো. আর এই প্রাণীগুলো একটি ত্রিণোভী জীব. এরা তাদের ভয়ঙ্কর পায়ের ব্যবহার ও অন্যসব জীবজন্তু থেকে বাঁচার জন্য করতো.
নাম্বার চার সার্কাস এই প্রাক ঐতিহাসিক প্রাণীটি কুমির প্রজাতির. যাদের এগারো কোটি বছর আগে এই পৃথিবীতে অস্তিত্ব ছিল. উনিশশো-পঞ্চাশ সালে সর্বপ্রথম এই কুমিরের কঙ্কাল সাহারা মরুভূমিতে পাওয়া যায়. এই কুমির চল্লিশ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতো.
আর ঈদের ওজন পনেরো টন পর্যন্ত হতো. এই প্রাণীটি এতটাই হিংস্র আর ভয়ঙ্কর ছিল যে এরা এর থেকেও বড় ডাইনোসোরদের ওপর আক্রমণ করে বসতো.
এই যে প্রাচীনকালে বর্তমান সময়ে আফ্রিকায় পাওয়া যেত. যা বর্তমান সময় সেই জায়গা কি? সাহারা মরুভূমি নামে ডাকা হয় অতীতে সাহারা মরুভূমি এমনটা ছিল না. তখন সাহারা মরুভূমি, নদী, নালা, গাছপালা দিয়ে ভরপুর একটি জঙ্গল ছিল.
এই প্রাণীটির ঘাড় থেকে মাথা লম্বায় ছয় ফুট ছিল. এদের মুখে আনুমানিক একশো বত্রিশটি চোকা চোকা অত্যন্ত ধারালো দাগ ছিল. এরা তাদের এরা তাদের মুখকে চার ফুট পর্যন্ত খুলে ফেলতে পারতো এবং ডাইনোসরকে কামুর দিয়ে ধরে পানিতে নিয়ে যাওয়ার জন্য যথেষ্ট শক্তি গায়ে রাখতো নাম্বার দিন টিটানু বোয়া আপনি যদি এনাকোন্ডা ছবিটি দেখে থাকেন তাহলে সেই ছবিতে দেখান বিশাল আকৃতির সাপটি দেখে হয়তো আপনি অবশ্যই ভয় পেয়েছেন.
আমি যদি বলি সেই সাপটি কোন কল্পনা ছিল না. বাস্তবে এরকম স্বাদ পাওয়া যেত. তাহলে হয়তো আপনাদের মধ্যে অনেকেই আমার কথা বিশ্বাস করবেন না. জি হ্যা বন্ধুরা. টিটানু গোয়া. বিশাল আকৃতির একটি সাপের প্রজাতি. যা হয়তো পাঁচ থেকে ছয় কোটি বছর আগে দক্ষিণ আমেরিকা কলম্বিয়া.
আর পেরুর কিছু অংশে পাওয়া যেত. এই সাপের কঙ্কাল প্রথমবার দুই হাজার নয় সালে কলম্বিয়ার একটি জঙ্গলে পাওয়া যায়. পরে ওইখান থেকে এই সাপের আরো আঠাশটি কঙ্কাল খুঁজে বের করা হয়. এবং ও এবং ওই বছরই এই সাপের নাম দেওয়া হয় টি যেন বোয়া. এই সাপ পঞ্চাশ ফুট পর্যন্ত লম্বা হত.
যা একটি পাঁচ তলা বিল্ডিং এর প্রায় সমান. এদের ওজন দুই টন পর্যন্ত হত. এই সাপ বেশিরভাগ সময় পানিতেই বসবাস করত. এই সাপটি দেখতে বর্তমান সময় অ্যানাকোন্ডার সাথে অনেক মিল ছিল. নাম্বার দুই, ডেইনি থেরি আম. এটি বর্তমানে হাতের একটি প্রাক ঐতিহাসিক জাত. যা অত্যন্ত প্রাচীন যুগে পাওয়া যেত.
ধারণা করা হয় এই প্রাণীটি পৃথিবীতে এক কোটি বছর পূর্বে জীবিত ছিল এই প্রাণীটির কঙ্কাল. প্রথমবার আঠারোশো শতাব্দীর দিকে এই পৃথিবীতে খুঁজে পাওয়া যায়. তারপর আঠাশশো ঊনত্রিশ সালে একজন জার্মান প্রাণী বিজ্ঞানী এই প্রাণীটির নাম রাখেন ডেইলি থেরিএম. প্রাণীগুলো বিশ ফুটের মতো লম্বা হতো.
এদের ওজন হতো বারো টনের মতন. এদের জন্ম হয়েছিল ইউরোপের দিকে. তারপর সময়ের সাথে সাথে এরা এশিয়া এবং পৃথিবীর অন্যান্য জায়গায় ছড়িয়ে পড়ে. এই প্রাণীগুলো পৃথিবীর ইতিহাসে এখন পর্যন্ত খুঁজে প্রজাতির ভিতরে সব থেকে বিশাল আকৃতির.
এদের দাগ অনেক চৌকা. এবং এদের দাঁত মুখের নিচের অংশের দিকে ঝুলে থাকতো. এদের বিলুপ্তি হওয়ার প্রধান কারণ ছিল জলবায়ুর পরিবর্তন হওয়া. আইসএইসের পর ক্লাইমেট চেঞ্জ হয় এদের পরিমাণ ধীরে ধীরে কমতে থাকে এবং একসময় বিলুপ্ত হয়ে যায়. নাম্বার এক, স্মাইল ইরন.
বর্তমান সময়ে সিংহ, চিতা আর বাক্যে হয়তো আমাদের অনেক ভয়ঙ্কর জন্তু মনে হয়. কিন্তু বিশ্বাস করুন এই প্রাণীগুলোর থেকেও বেশি ভয়ঙ্কর আর হিন্দ জাতির মাংসা যে প্রাণী পাওয়া যেত. আজ থেকে হয়তো পঁচিশ লাখ বছর পূর্বে. এই প্রাণীগুলো ডাকা হয়. এই প্রাণীগুলোর কঙ্কাল উনিশশো শতাব্দীর দিকে প্রথম খুঁজে পাওয়া যায়. তারপরেই এই প্রাণীগুলোর নাম দেওয়া হয় সাবের টুত.
যাদের অর্থ হল চোখালো দাঁত. এই প্রাণীকে প্রধানত তিনটি প্রজাতিতে বিভক্ত করা হয়. যার ভেতর থেকে সবচেয়ে বড় প্রাণীটি পঁচিশ হাজার সাল পূর্বে এই পৃথিবীতে ছিল. এই প্রাণীটির সব থেকে ছোট প্রজাতি দশ হাজার বছর পূর্বে এই পৃথিবীতে বসবাস করেছে.
যা হঠাৎ করেই বিলুপ্ত হয়ে যায়. এরা আনুমানিক পাঁচ ফুট পর্যন্ত লম্বা হতো. এদের উচ্চতা হতো প্রায় তিন ফিটের মতন. এদের ওজন দুশো থেকে চারশো কিলোগ্রাম পর্যন্ত হতো. আর এই প্রাণীগুলো দেখতে বর্তমান সময় বাঘের মতন ছিল. কিন্তু এরা বাঘ ছিল না.
তবে হ্যাঁ আপনি এই প্রাণীকে সিংহ কিংবা চিতার প্রাগ ঐতিহাসিক বংশ বলতে পারেন. এদেরকে ভয়ানক বানাতো এদের সামনে চোকা চোকা দাপ. এদের দাগ এক ফুট পর্যন্ত লম্বা হতো. শিকারকে কাবু করার জন্য এরা তাদের দাঁত ব্যবহার করতো. বিজ্ঞানীরা এই প্রাণীটির অনেকগুলো কঙ্কাল একসাথে পেয়েছে. যা থেকে বোঝা যায় এরা একা বসবাস করতো না.
এরা দলগতভাবে ঘোরাফেরা করতো এবং একসাথে স্বীকার করতো. অন্যান্য সব প্রাণীদের মতো এই প্রাণীটিও জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে. বা তারও আগে এই পৃথিবী থেকে পুরোপুরি বিলুপ্ত হয়ে গেছে. বন্ধুরা এগুলো ছিল এমন কিছু প্রাণী যা আজ থেকে হাজার হাজার কোটি বছর আগে আমাদের এই পৃথিবী থেকে বিলুপ্ত হয়ে গেছে.
বন্ধুরা এই প্রাণীগুলোকে আর কোনোভাবেই আমাদের এই পৃথিবীতে ফিরিয়ে আনা সম্ভব নয়. যে প্রাণীগুলো বিলুপ্ত হয়ে গেছে তা তো আমরা ফেরত আনতে পারবো না. তবে যে প্রাণীগুলো বর্তমানে আমাদের এই পৃথিবীতে প্রায় বিলুপ্ত. সেগুলোকে সংরক্ষণ করা আমাদের একান্ত দায়িত্ব.
📌তথ্যটি সবাইকে জানাতে সামাজিক মাধ্যমে শেয়ার করুন। প্রিয় পাঠকগণ এখানে কোন ধরনের বানান ভুল ত্রুটি থাকলে সুন্দর ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন । সবাই ভালো থাকবেন সুস্থ থাকবেন , পাশে থাকা কালো বেল আইকন এ ক্লিক allow button এ ক্লিক করে রাখতে পারেন । 🙏🙏 অথবা follow বাটনে ক্লিক করে follow দিয়ে রাখেন , যাতে আমাদের প্রত্যেকটি পোস্ট আপলোড করার সাথে সাথে আপনি পেয়ে যান । সবাইকে ধন্যবাদ আল্লাহ হাফেজ
Dear readers, if there is any kind of spelling mistake here, you will see it with beautiful forgiveness. Everyone will be fine and healthy, you can click on the black bell icon next to the allow button. 📌 Or click follow button and keep following, So that you get as soon as you upload each of our posts. Thank you all
0 Comments