সূরা ইয়াসিন ( ফজরের পর)!!
রাতে ঘুমানোর আগে পড়লে সগিরা গুনাহ মাফ হয়ে যায়।
__[তিরমিযী- ২৮৮৭, সহীহ ইবনে হিব্বান - ২৫৭৪]
.
🔘 সূরা ওয়াক্বিয়া ( মাগরিবের পর)
রিযিকের পেরেশানি দূর হয়ে যায়। অভাব থাকেনা।
______[ বাইহাকী - ২৪৯৭]
.
🔘 সূরা মূলক ( এশার পর অথবা রাতে ঘুমানোর আগে)
কবরের আ-যা-ব থেকে বাচা যাবে। পাঠকারীর জন্যে সুপারিশ করতে থাকবে যতক্ষণ তাকে মাফ না করা হয়।
______[তিরমিযী - ২৮৯০]
.
🔘 সূরা বাকারা ( যে কোন সময়)
যে ঘরে পাঠ করা হয় সেখানে শয়তান থাকেনা।
__[তাফসির ইবনে কাসির ১ম খন্ড / পৃ : ১২৩-১২৪]
.
🔘 সূরা ইখলাস , ফালাক্ব, নাস (প্রতি ফরয সলাতের পর একবার করে।আর ফজর আর মাগরিবের পর ৩ বার করে পড়া। রাতে ঘুমানোরর আগে পড়ে শরীর মাসেহ করা।)
.
শয়তান, জাদু টুনার প্রভাব থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
____[তাফসিরে তাওযিহুল কোরআন ৩য় খণ্ড / ৭৬০ পৃ, আবু দাঊদ ২/৮৬, নং ১৫২৩; তিরমিযী, নং ২৯০৩; নাসাঈ ৩/৬৮, নং ১৩৩৫]
.
🔘আয়তুল কুরসি (প্রতি ফরজ সলাতের পর একবার। রাতে ঘুমানোর আগে।)
যে পড়ে তার আর জান্নাতের মাঝে শুধু মৃত্যু বাধা থাকে।
____[তাবরানী কাবীর - ৭৪০৮]
.
🔘 সূরা কাহাফ পারলে সবটা পড়া। আর নাহলে ১ম ১০ আয়াত ও শেষের ১০ আয়াত।
( বৃহস্পতিবার মাগরিবের পর থেকে শুক্রবার সূর্যাস্ত পর্যন্ত সময়ের মধ্যে একবার পড়া।)
দা-জ্জা-লের ফিতনা থেকে রক্ষা পাওয়া যায়।
___[তাফসিরে তাওযিহুল কোরআন ২য় খন্ড / ২৫০ পৃ, মুসলিম হাদীস নং ৮০৯; তাফসীরে
ইবনে কাসীর-৩/৭৯]
.
🔘 সূরা হাশরের শেষ তিন আয়াত। ( ফজর আর মাগরিবের পর)
৭০ হাজার ফেরেশতা রহমত পাঠাতে থাকে সকালে পড়লে সন্ধ্যা পর্যন্ত। আর সন্ধ্যায় পড়লে সকাল পর্যন্ত। সে দিন মারা
গেলে শ-হী-দি মর্যাদা পাবে।
_______ তিরমিযী - ২৯২২]
0 Comments