রাতে ঘুমানোর সময় মোবাইল আমাদের পাশে রাখলে কি ক্ষতি হয়,চার্জারের কেবল গুলো ছোট দেওয়া হয় কেন,সবচেয়ে গতিশীল প্রাণী কোনটি? ----Al Hadi

 



বন্ধুরা আমাদের মোবাইলের চার্জার ক্যাবল গুলো খুব ছোট হয়ে থাকে. কিন্তু কোম্পানিগুলো এত টাকা নেওয়ার পরেও এরা চার্জার cable গুলো এত ছোট দায় কেন? সেটা কি আপনি জানেন?  রাতে ঘুমানোর সময় মোবাইল পাশে রেখে ঘুমালে কি হয়?  আমাদের শরীরের জন্য কি কোন সমস্যা আছে? সেটা কি জানেন? কিংবা আপনাদের মনে কি কখনো প্রশ্ন জেগেছে আকাশ মাটি কিংবা পানি সব মিলিয়ে পৃথিবীর সব থেকে দ্রুতগতির প্রাণী কোনটি?বা কখনো কি ভেবে দেখেছেন বৈজ্ঞানিকরা কেন আমাদেরকে আমাদের মোবাইলগুলো রাতে ঘুমানোর সময় আমাদের পাশে রাখতে নিষেধ করে,   তো বন্ধুরা চলুন দেরি না করে শুরু করা যাক। 

 আমরা মানুষেরা বাচ্চাদের নাম রাখি তার পরিচয়ের জন্য. যাতে এই নামের সাহায্যে তাকে ecognize করা যায়. কিন্তু আপনারা কি জানেন এই পৃথিবীতেই মানুষের মতো করেই আরো একটা প্রাণী তাদের বাচ্চাদের নাম রাখে. এই নাম ধরেই তারা একে অপরকে ডাকে. আপনারা কি জানেন সেই প্রাণীটির নাম কি? এই প্রানীটির নাম হল ডলফিন. 

আপনারা অবশ্যই আমার সাথে একমত হবেন যে মোবাইল ফোন ছাড়া আজকালকার generation এর কি অবস্থা হতে পারে সেটা কল্পনা করাও মুশকিল. একদিন তো দূরের কথা মাত্র কয়েক ঘণ্টাও আমরা মোবাইল ছাড়া থাকতে পারি আর এর থেকেও বেশি পেরেশান আমরা তখনই হই যখন আমাদের কাছে মোবাইল থাকলেও সেটাতে যখন চার্জ থাকে না. 

আর এই মরার উপর খাড়ার ঘা হলো মোবাইল চার্জারের কেবল এতই ছোটো হয়ে থাকে যে চার্জে লাগিয়ে য়ে মোবাইল ব্যবহার করাটা অসম্ভব।  আর তখন আমাদের খুব রাগ লাগে. সাথে মোবাইল কোম্পানিগুলোকে গালিও দিতে শুরু করি. এরা এত টাকা নিয়ে মোবাইল দিল কিন্তু চার্জারের কেবলটা আরেকটু বড় করলো না কেন? বন্ধুরা এটার পেছনে কিছু জরুরী কারণ আছে. কেননা যখন মোবাইল ফোন চার্জে থাকে তখন এটি ব্যবহার করা উচিত নয়. 

এতে করে মোবাইলের ব্যাটারির খারাপ হয়ে যায়, সাথে মোবাইলও গরম হয়ে যায়. আর ব্যাটারি খারাপ হওয়া মানে মোবাইলও খারাপ হওয়া. আর মোবাইল খারাপ হলে আপনি ওই মোবাইল কোম্পানিকে সেটার জন্য দায়ী মনে করবেন. আর তাই দ্বিতীয়বার আপনি তাদের মোবাইল কিনবেন না. এছাড়াও আপনারা থাকবেন, charge এ লাগিয়ে মোবাইল ব্যবহার করার কারণে অনেক দুর্ঘটনার ঘটনা আছে. 

তো বন্ধুরা এইসব কারণে মোবাইল charger এর কেবল ছোট দেওয়া থাকে. যাতে আপনি charge এ লাগিয়ে এটি ব্যবহার করতে না পারেন.




 বন্ধুরা পৃথিবীতে যত ছোটো বাচ্চা আছে তার মধ্যে তিন দশমিক সাত পার্সেন্ট বাচ্চা আছে আমেরিকাতে. কিন্তু আপনারা শুনলে অবাক হয়ে যাবেন যে পুরো পৃথিবীতে ছোট বাচ্চাদের যত খেলনা এবং বই আছে সেগুলোর মধ্যে ছেচল্লিশ পার্সেন্ট খেলনা এবং বই শুধুমাত্র আমেরিকার বাচ্চাদের কাছে আছে. 

মানে দাঁড়াচ্ছে সেখানকার প্রতিটি বাচ্চার কাছে average এ পনেরোটি করে খেলনা আছে. আর অন্যদিকে Africa র অনেক দেশে এমন অনেক বাচ্চা আছে যারা জানেই না খেলনা কি জিনিস. বন্ধুরা বিষয়টি কিন্তু আসলেই দুঃখজনক. 

মধু নষ্ট হয় না কেন,মোবাইলের চার্জার এর তার বা কেবল ছোট দেওয়া হয় কেন,সবচেয়ে গতিশীল প্রাণী কোনটি,সবচেয়ে গতি সম্পন্ন প্রাণী কোনটি,Alhadi hb,al hadi


বন্ধুরা আপনারা কি জানেন পৃথিবীতে যত প্রাণী আছে তাদের মধ্যে উড়তে দৌড়াতে এবং সাঁতরানোর বেলায় সবচেয়ে বেশি গতি কোন প্রাণীর? মানুষের ইতিহাসে এ পর্যন্ত সবচেয়ে speed এ দৌড়ানোর record টি হচ্ছে প্রতি ঘন্টায় পঁয়তাল্লিশ কিলোমিটার. আর বর্তমান দুনিয়ার গতি দানব ও signboard এর record টি হচ্ছে চুয়াল্লিশ দশমিক বাহাত্তর কিলোমিটার প্রতি ঘন্টায়.

 বন্ধুরা animal এর মধ্যে সবথেকে বেশি speed হল চিতার চিতা একশো দশ থেকে একশো বিশ কিলোমিটার per hour গতিতে দৌড়াতে পারে. এরপরে যদি সরীসৃপ যারা বুকে ভর দিয়ে চলে এমন জীবনের কথা বলি, তাহলে বেশিরভাগ মানুষ মনে করে black mumba. 

যেটি respire প্রতি ঘণ্টায় বাইশ কিলোমিটার. কিন্তু বন্ধুরা এর থেকেও বেশি গতি সরীসৃপ হলো ড্রাগন নামে সরীসৃপের প্রজাতিটি. যেটির গতি চল্লিশ কিলোমিটার per hour. 

পাখিদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গতি হলো paraginal এর. আপনারা জানলে অবাক হয়ে যাবেন যে আকাশ থেকে যখন ফ্যালকোন তার শিকারের দিকে ছুটে যায় তখন এর গতি থাকে প্রতি ঘন্টায় দুশো চল্লিশ থেকে তিনশো আশি কিলোমিটার পর্যন্ত. আর যদি আমরা মাছদের দিকে তাকাই অর্থাৎ যারা সাঁতার কাটে তাদের দিকে একটু তাকাই, 

তাহলে black marle হল সবচেয়ে দ্রুতগতির সাঁতারু. বন্ধুরা এই black marlin এর গতি হলো একশো বত্রিশ কিলোমিটার per hour. তো বন্ধুরা জল, স্থল ও আকাশ মিলিয়ে পৃথিবীর সবথেকে দ্রুতগতির প্রাণী হলো প্যারাগ্রিন স্যালকন নামের এই পাখিটি.



বন্ধু রা বর্তমানে বিজ্ঞান পুরো বিশ্বকেই আমাদের হাতের মুঠোয় এনে দিয়েছে. মোবাইল ফোনে মুহূর্তেই সারা বিশ্বের খবর আমরা পারি. তাই কাজ থাকুক আর নাই থাকুক একটু পরপর মোবাইল দেখা একটি অভ্যাসে পরিণত হয়েছে. ফলে মোবাইল টাকে আমরা সব সময় নিজের সাথে রাখতে পছন্দ করি. এমনকি ঘুম সময়ও. কিন্তু গবেষণায় দেখা গেছে মোবাইল ফোন যত বেশি শরীরের কাছাকাছি রাখা হয় স্বাস্থ্য ঝুঁকি তত বেশি. 


আপনার হয়তো অজানা. মোবাইল ফোন থেকে সব সময় একটি radiation বের য়ে থাকে. যা শরীরের কোষ বিকাশে বাধা সৃষ্টি করে. মোবাইলে এলার্ম সেট করার পর থেকে এলার্ম বন্ধ করার আগ মুহূর্ত পর্যন্ত এটি থেকে রেডিও ট্রান্সমিশন বের হতে থাকে. ঘুমাবার আগে মাথার কাছে মোবাইল রাখলে এই অদৃশ্য তরঙ্গ শরীরে ও মস্তিষ্কে ক্ষতিসাধন করে.

 তাই মোবাইল ফোন শরীর থেকে ন্যূনতম তিন ফুট দূরত্বে রাখা উত্তম. রাত্রে ঘুম না হওয়ার অন্যতম কারণ হতে পারে মোবাইল. মোবাইল নিয়ে সারাদিন ঘাটতে থাকায় এর প্রধান কারণ. অতিরিক্ত মাত্রায় মোবাইল ব্যবহার করা বিশেষ করে রাতে ঘুমানোর আগেই যখন Facebook, Instagram এবং গেমস খেলি তখন মোবাইলের screen থেকেই নির্গত ক্ষতিকর blue let এর কারণে আমাদের দৃষ্টি শক্তির এবং ঘুমের ব্যাঘাত ঘটায়. 

মোবাইল ফোন ব্যবহারের ফলে কম শোনার সমস্যাও তৈরি হতে পারে. যারা দীর্ঘ সময় ফোনে কথা বলেন নিয়মিত হেডফোন ব্যবহার করেন এবং উচ্চশব্দে গান শোনেন. তাদের অন্তকর্ণের কোষগুলোর ওপর প্রভাব পরে. এবং মস্তিষ্কে অস্বাভাবিক আচরণ করে. যার ফলে আস্তে আস্তে কানে কম সোনার সমস্যায় ভুগতে পারেন. 

গবেষকরা জানান মোবাইল ফোন থেকে হাইট্রিক্যান্সি ইলেক magnetic readation নির্গত হয়. এই ক্ষতিকর তরঙ্গের ফলে মস্তিষ্কে cancer এর ঝুঁকি বেড়ে যায়. এছাড়া শরীরের অন্যান্য কোষকলা এই ক্ষতিকর তরঙ্গের প্রভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়. 

এবং ক্ষতির আশঙ্কায় রয়েছে পুরুষের শুক্রাণুতে গবেষকদের দাবি মোবাইল ফোন থেকে নির্গত ক্ষতিকর তরঙ্গ শুক্রাণুর উপরেও প্রভাব ফেলে এবং শুক্রাণুর ঘনত্ব কমিয়ে দিতে ড়ে. অতএব আমাদের উচিত প্রয়োজন ছাড়া মোবাইল কম ব্যবহার করা. এবং যতটুকু সম্ভব মোবাইলকে দূরত্বে রাখা।

Post a Comment

0 Comments